এবার ভারতে টানা তৃতীয়বার সরকার গঠন করবে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নাকি ক্ষমতায় বসবে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোট তা নিয়ে চলছে জল্পনা। এবারের নির্বাচনে বিজেপির টার্গেট চারশত আসন থাকলেও ফল প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে এককভাবে ২৪০টি আসন জিতেছে। অন্যদিকে কংগ্রেস ৯৯ টি আসন জিতেছে।
২০১৯ সালের তুলনায় দলটি এবার প্রায় দ্বিগুণ আসন জিতেছে। ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনে ভোট হয়েছে। যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৭৮ জন মুসলিম প্রার্থী। যাদের মধ্যে ১৫ জন নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস। আর ২০১৯ সালের নির্বাচনে, ১১৫ জন মুসলিম প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
এদিকে নির্বাচনে জয়ী ১৫ জন মুসলিম প্রার্থীর মধ্যে অন্যতম প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। তিনি বহরমপুরে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে হারিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। ইউসুফ পাঠান ছাড়াও ২০২৪ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে জয়ী মুসলিম প্রার্থীরা হলেন-
ইমরান মাসুদ- কংগ্রেসের প্রার্থী ইমরান মাসুদ সাহারানপুর আসনে ৬৪ হাজার ৫৪২ ভোটের বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন।
ইকরা চৌধুরী- কাইরানার সমাজবাদী পার্টির ২৯ বছর বয়সী প্রার্থী ইকরা চৌধুরী ৬৯ হাজার ১১৬ ভোটে বিজেপির প্রদীপ কুমারকে পরাজিত করেছেন।
আফজল আনসারি- গাজিপুর আসনে জয়ী হয়েছেন বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি)-র আফজল আনসারি।
আসাদউদ্দিন ওয়াইসি- এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তার হায়দ্রাবাদ আসনে ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭ ভোটে বিজেপির মাধবী লাথা কমপেল্লাকে পরাজিত করেছেন।
মহম্মদ হানিফা- লাদাখে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহম্মদ হানিফা ২৭ হাজার ৮৬২ ভোটে জয়ী হয়েছেন।
আবদুল রশিদ শেখ- জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লা আসনে ৪ লাখ ৭০ হাজার ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল রশিদ শেখ।
মহিবুল্লাহ- উত্তরপ্রদেশের রামপুর আসনে সমাজবাদী পার্টির মহিবুল্লাহ ৪ লাখ ৮১ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
জিয়া উর রহমান- জিয়া উর রহমান এবং সম্বল আসনে ১ লাখ ২ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন।
মিয়া আলতাফ আহমেদ- জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি আসনে ন্যাশনাল কনফারেন্সের মিয়া আলতাফ আহমেদ জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিকে ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৪ ভোটে পরাজিত করেছেন।
আগা সৈয়দ রুহুল্লাহ মেহেদি- শ্রীনগরে ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী আগা সৈয়দ রুহুল্লাহ মেহেদি পেয়েছেন ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
এর আগে গত দুইবার বিজেপিকে কোনো দলের ওপর নির্ভর করতে হয়নি। তখন ২০১৪ ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল যথাক্রমে ২৮২ ও ৩০৩টি আসন। তবে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সরকার গঠনের জন্য তার শরিকদের সমর্থনের উপর নির্ভর করতে হবে।
২০১৯ সালের তুলনায় দলটি এবার প্রায় দ্বিগুণ আসন জিতেছে। ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ৫৪৩টি আসনে ভোট হয়েছে। যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৭৮ জন মুসলিম প্রার্থী। যাদের মধ্যে ১৫ জন নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস। আর ২০১৯ সালের নির্বাচনে, ১১৫ জন মুসলিম প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
এদিকে নির্বাচনে জয়ী ১৫ জন মুসলিম প্রার্থীর মধ্যে অন্যতম প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠান। তিনি বহরমপুরে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে হারিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। ইউসুফ পাঠান ছাড়াও ২০২৪ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে জয়ী মুসলিম প্রার্থীরা হলেন-
ইমরান মাসুদ- কংগ্রেসের প্রার্থী ইমরান মাসুদ সাহারানপুর আসনে ৬৪ হাজার ৫৪২ ভোটের বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন।
ইকরা চৌধুরী- কাইরানার সমাজবাদী পার্টির ২৯ বছর বয়সী প্রার্থী ইকরা চৌধুরী ৬৯ হাজার ১১৬ ভোটে বিজেপির প্রদীপ কুমারকে পরাজিত করেছেন।
আফজল আনসারি- গাজিপুর আসনে জয়ী হয়েছেন বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি)-র আফজল আনসারি।
আসাদউদ্দিন ওয়াইসি- এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তার হায়দ্রাবাদ আসনে ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭ ভোটে বিজেপির মাধবী লাথা কমপেল্লাকে পরাজিত করেছেন।
মহম্মদ হানিফা- লাদাখে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহম্মদ হানিফা ২৭ হাজার ৮৬২ ভোটে জয়ী হয়েছেন।
আবদুল রশিদ শেখ- জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লা আসনে ৪ লাখ ৭০ হাজার ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল রশিদ শেখ।
মহিবুল্লাহ- উত্তরপ্রদেশের রামপুর আসনে সমাজবাদী পার্টির মহিবুল্লাহ ৪ লাখ ৮১ হাজার ৫০৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
জিয়া উর রহমান- জিয়া উর রহমান এবং সম্বল আসনে ১ লাখ ২ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন।
মিয়া আলতাফ আহমেদ- জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ-রাজৌরি আসনে ন্যাশনাল কনফারেন্সের মিয়া আলতাফ আহমেদ জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতিকে ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৪ ভোটে পরাজিত করেছেন।
আগা সৈয়দ রুহুল্লাহ মেহেদি- শ্রীনগরে ন্যাশনাল কনফারেন্স প্রার্থী আগা সৈয়দ রুহুল্লাহ মেহেদি পেয়েছেন ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
এর আগে গত দুইবার বিজেপিকে কোনো দলের ওপর নির্ভর করতে হয়নি। তখন ২০১৪ ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল যথাক্রমে ২৮২ ও ৩০৩টি আসন। তবে এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সরকার গঠনের জন্য তার শরিকদের সমর্থনের উপর নির্ভর করতে হবে।