এবার মেডিকেল শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকরা ভবিষ্যতে বিদেশে পড়াশোনা করতে যেতে পারবে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, তাদের ভবিষ্যৎ যাতে না অন্ধকার হয়ে যায়, সে চেষ্টা করা হচ্ছে। আজ বুধবার (৫ জুন) ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রথম বর্ষের এমবিবিএস শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
এ সময় ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘মেডিকেল শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের চিকিৎসকরা ভবিষ্যতে বিদেশে পড়াশোনা করতে যেতে পারবে না। আমি এটার জন্য চেষ্টা করছি। আমার হাসপাতালে আমি একটা ফ্লোর দিয়ে দিয়েছি, যেখানে তারা অফিস করবে। তোমাদের ভবিষ্যৎ যাতে অন্ধকার না হয়, সেটার জন্য চেষ্টা করবো।’
এদিকে চিকিৎসকদের ওপর চড়াও হওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কথায় কথায় ডাক্তারদের ওপর চড়াও হওয়া, বিনা কারণে মারধর করা -- এটা আর করা যাবে না। ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারো নেই। সেটা একমাত্র মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল বলতে পারবে।’
ভুল চিকিৎসার নামে গায়ে হাত দেয়া, মারধর করার অধিকার কারো নেই। এটা বিশ্বে কোথাও নেই। এজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তোমরা আমার সাথে থাকলে আমি পারবো।’
শিক্ষার্থীদের ক্লাসের প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ঘুমের কারণে সকালের ক্লাস মিস করা যাবে না। সারা রাত ফুটবল খেলা দেখে সকালে ঘুমিয়ে কাটাবে না। এটা অভিভাবক যারা আছেন, তারা খেয়াল রাখবেন। খেলাধুলার অবশ্যই দরকার আছে, আমরাও খেলাধুলা করেছি; তবে ক্লাসও করেছি। এটার গুরুত্ব অনেক। সকালের ক্লাস যেন মিস না হয়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার ছেলে বেসরকারি মেডিকেলে পড়তো। রাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলা দেখে সকালে ঘুমের কারণে ক্লাস করতে পারতো না। সে হিসেবে আপনারা (অভিভাবক) অনেক ভাগ্যবান যে, এতো প্রতিযোগিতার বাজারেও আপনাদের ছেলে-মেয়ে ঢাকা মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। এখন আপনাদের দায়িত্ব সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখা।’
এ সময় ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘পুরো বিশ্বে আমাদের চিকিৎসা শিক্ষার সুনাম আছে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডে আমাদের প্রতি একটা ইতিবাচক ধারণা আছে। আমি এটা ধরে রাখতে চাই। এটা নষ্ট হতে দেবো না।’
এ সময় ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘মেডিকেল শিক্ষার্থী ও বাংলাদেশের চিকিৎসকরা ভবিষ্যতে বিদেশে পড়াশোনা করতে যেতে পারবে না। আমি এটার জন্য চেষ্টা করছি। আমার হাসপাতালে আমি একটা ফ্লোর দিয়ে দিয়েছি, যেখানে তারা অফিস করবে। তোমাদের ভবিষ্যৎ যাতে অন্ধকার না হয়, সেটার জন্য চেষ্টা করবো।’
এদিকে চিকিৎসকদের ওপর চড়াও হওয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কথায় কথায় ডাক্তারদের ওপর চড়াও হওয়া, বিনা কারণে মারধর করা -- এটা আর করা যাবে না। ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারো নেই। সেটা একমাত্র মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল বলতে পারবে।’
ভুল চিকিৎসার নামে গায়ে হাত দেয়া, মারধর করার অধিকার কারো নেই। এটা বিশ্বে কোথাও নেই। এজন্য সবার সহযোগিতা কামনা করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তোমরা আমার সাথে থাকলে আমি পারবো।’
শিক্ষার্থীদের ক্লাসের প্রতি গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘ঘুমের কারণে সকালের ক্লাস মিস করা যাবে না। সারা রাত ফুটবল খেলা দেখে সকালে ঘুমিয়ে কাটাবে না। এটা অভিভাবক যারা আছেন, তারা খেয়াল রাখবেন। খেলাধুলার অবশ্যই দরকার আছে, আমরাও খেলাধুলা করেছি; তবে ক্লাসও করেছি। এটার গুরুত্ব অনেক। সকালের ক্লাস যেন মিস না হয়।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমার ছেলে বেসরকারি মেডিকেলে পড়তো। রাতে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলা দেখে সকালে ঘুমের কারণে ক্লাস করতে পারতো না। সে হিসেবে আপনারা (অভিভাবক) অনেক ভাগ্যবান যে, এতো প্রতিযোগিতার বাজারেও আপনাদের ছেলে-মেয়ে ঢাকা মেডিকেলে চান্স পেয়েছে। এখন আপনাদের দায়িত্ব সন্তানের প্রতি খেয়াল রাখা।’
এ সময় ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘পুরো বিশ্বে আমাদের চিকিৎসা শিক্ষার সুনাম আছে। জার্মানি ও ইংল্যান্ডে আমাদের প্রতি একটা ইতিবাচক ধারণা আছে। আমি এটা ধরে রাখতে চাই। এটা নষ্ট হতে দেবো না।’