এবার বাংলাদেশের জনগণকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি দান করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাড়িটি (ধানমন্ডি ৩২) বাংলাদেশের জনগণকে আমরা দান করে দিয়েছি। কারণ, আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব জনগণের ছিলেন। এ বাড়িটিতে শুধু আমাদের অধিকার নয়, বাংলাদেশের মানুষের অধিকার।
আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটিতে একটি হলোগ্রাম করা হয়েছে। ওই বাড়ি থেকেই স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই বাড়িতে তাকে (বঙ্গবন্ধু) নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ওই বাড়ি আমরা দুই বোন ব্যবহার করব না।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না সেটা করে দিয়েছি। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি, আমরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাড়িয়েছি, আমরা ডিজাইন ফ্যাশন, এয়ার স্পেস এভিয়েশন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহুমুখি বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছি।
যাতে আমাদের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে। আমরা তথ্য-প্রযুক্তি, ডিজিটাল শিক্ষার প্রসার ঘটাচ্ছি। কারণ, প্রযুক্তির যুগে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের ছেলে-মেয়েরা পিছিয়ে থাকবে না। তাদেরকেও আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন একটা জাতি হিসেবে গড়ে তুলব।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। প্রাইমারি শিক্ষাকে অবৈতনিক করেছিলেন। ২৪ হাজার প্রাইমারি বিদ্যালয়কে রাষ্ট্রীয়করণ করে শিক্ষকদের চাকরির মর্যাদা দিয়েছিলেন। শিশু অধিকার আইন তিনি প্রথম প্রণয়ন করেন। শিশুদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করেন। শিশুর অধিকার নিশ্চিত করেন। জাতির পিতাকে হত্যা করার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল, এসব দিকে তাদের নজর ছিল না।
তিনি বলেন, শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করেছি। প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। আমরা উপবৃত্তি দিচ্ছি। উচ্চশিক্ষার জন্য আমরা বৃত্তি দিচ্ছি। আমাদের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে স্বাক্ষরতার হার ৭৬.৮ শতাংশে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে যারা চিত্রাঙ্কন, রচনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন তাদেরকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য এই আয়োজন। ৩০৪ জন পুরস্কার পাবে। আমি সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। তবে একটা দুঃখের কথা বলি, সবাইকে হয়ত হাতে পুরস্কার তুলে দিতে পারছি না। প্রচণ্ড গরম, দিতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে। আপনারাও এই গরমের মধ্যে এসেছেন, কষ্ট হবে। যত দূরে থাকি না কেন, আমার এই ছোট্ট সোনামণিরা তোমরা আছো আমার অন্তরে।
আজ মঙ্গলবার (৪ জুন) দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটিতে একটি হলোগ্রাম করা হয়েছে। ওই বাড়ি থেকেই স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়া হয়। ওই বাড়িতে তাকে (বঙ্গবন্ধু) নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ওই বাড়ি আমরা দুই বোন ব্যবহার করব না।
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের দেশে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না সেটা করে দিয়েছি। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি, আমরা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাড়িয়েছি, আমরা ডিজাইন ফ্যাশন, এয়ার স্পেস এভিয়েশন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বহুমুখি বিশ্ববিদ্যালয় করে দিয়েছি।
যাতে আমাদের ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া করতে পারে। আমরা তথ্য-প্রযুক্তি, ডিজিটাল শিক্ষার প্রসার ঘটাচ্ছি। কারণ, প্রযুক্তির যুগে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের ছেলে-মেয়েরা পিছিয়ে থাকবে না। তাদেরকেও আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন একটা জাতি হিসেবে গড়ে তুলব।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলেন। প্রাইমারি শিক্ষাকে অবৈতনিক করেছিলেন। ২৪ হাজার প্রাইমারি বিদ্যালয়কে রাষ্ট্রীয়করণ করে শিক্ষকদের চাকরির মর্যাদা দিয়েছিলেন। শিশু অধিকার আইন তিনি প্রথম প্রণয়ন করেন। শিশুদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করেন। শিশুর অধিকার নিশ্চিত করেন। জাতির পিতাকে হত্যা করার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল, এসব দিকে তাদের নজর ছিল না।
তিনি বলেন, শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করেছি। প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। আমরা উপবৃত্তি দিচ্ছি। উচ্চশিক্ষার জন্য আমরা বৃত্তি দিচ্ছি। আমাদের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে স্বাক্ষরতার হার ৭৬.৮ শতাংশে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে যারা চিত্রাঙ্কন, রচনাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন তাদেরকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য এই আয়োজন। ৩০৪ জন পুরস্কার পাবে। আমি সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। তবে একটা দুঃখের কথা বলি, সবাইকে হয়ত হাতে পুরস্কার তুলে দিতে পারছি না। প্রচণ্ড গরম, দিতে গেলে অনেক সময় লেগে যাবে। আপনারাও এই গরমের মধ্যে এসেছেন, কষ্ট হবে। যত দূরে থাকি না কেন, আমার এই ছোট্ট সোনামণিরা তোমরা আছো আমার অন্তরে।