এবার বগুড়া শাজাহানপুরের একটি আবাসিক হোটেলে নিজের স্ত্রী আশামনি ও শিশুপুত্র আব্দুল্লাহ হেল রাফীকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন সেনাসদস্য আজিজুল হক। সোমবার (৩ জুন) তাকে আদালতে সোপর্দ করা হলে বিচারকের সামনে পারিবারিক ও দাম্পত্য দ্বন্দ্বের কারণে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছেন বলে জানান তিনি।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, মামলায় হত্যার কারণ অজানা দেখিয়ে নিহত আশামনির স্বামী আজিজুল হক ও তার বাবা হামিদুল ইসলামকে আসামি করা হয়েছে। নিহত আশামনির বাবা আশাদুল বাদী হয়ে শাজাহানপুর থানায় মামলা করেন।আজিজুলের দেওয়া তথ্যমতে, করোতোয়া নদীতে ফেলে দেওয়া শিশু আব্দুল্লাহর দেহ বিচ্ছিন্ন মাথা এখনও খুঁজে পায়নি ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল।
এর আগে শনিবার রাতে শহরের বনানী এলাকায় শুভেচ্ছা আবাসিক হোটেলে আশামনি ও তার ১১ মাস বয়সী শিশু আব্দুল্লাহ গলাকেটে হত্যার ঘটনা ঘটে। রোববার সকালে পুলিশ ওই হোটেল কক্ষ থেকে সেই সেনাসদস্যের স্ত্রীর বিবস্ত্র এবং সন্তানের মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশের তথ্যের বরাতে জানা যায়, আজিজুল একজন সেনাসদস্য। স্ত্রী ও সন্তানকে হোটেল কক্ষে শনিবার সন্ধ্যা ৭ টা থেকে ৯টার মধ্যে পরিকল্পতভাবে হত্যা করেন তিনি। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি ও রামদা উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আজিজুল জানান, হত্যার পর করোতোয়া নদীতে শিশু রাফির মাথা ফেলে দিয়েছেন তিনি। পরে বউ ও ছেলে হারিয়ে গেছে বলে শ্বশুরকে সঙ্গে নিয়ে বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজাখুঁজি করেন।
তদন্তে পুলিশের সিআইডি, ডিবিসহ একাধিক টিম ও সেনাবাহিনীর একটি দল কাজ করছে। শিশুটির মাথা উদ্ধারে কাজ করছে ডিবি ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল। এ দিকে ঠিক কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড তা জানা যায়নি। স্বজনরা জানান, তাদের মধ্যে কোনো কলহ ছিল না। তবে আশামনির বাবা আশাদুল ইসলামের অভিযোগ, যৌতুকের জন্য তার মেয়ে ও নাতিকে খুন করেছে আজিজুল।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, মামলায় হত্যার কারণ অজানা দেখিয়ে নিহত আশামনির স্বামী আজিজুল হক ও তার বাবা হামিদুল ইসলামকে আসামি করা হয়েছে। নিহত আশামনির বাবা আশাদুল বাদী হয়ে শাজাহানপুর থানায় মামলা করেন।আজিজুলের দেওয়া তথ্যমতে, করোতোয়া নদীতে ফেলে দেওয়া শিশু আব্দুল্লাহর দেহ বিচ্ছিন্ন মাথা এখনও খুঁজে পায়নি ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল।
এর আগে শনিবার রাতে শহরের বনানী এলাকায় শুভেচ্ছা আবাসিক হোটেলে আশামনি ও তার ১১ মাস বয়সী শিশু আব্দুল্লাহ গলাকেটে হত্যার ঘটনা ঘটে। রোববার সকালে পুলিশ ওই হোটেল কক্ষ থেকে সেই সেনাসদস্যের স্ত্রীর বিবস্ত্র এবং সন্তানের মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশের তথ্যের বরাতে জানা যায়, আজিজুল একজন সেনাসদস্য। স্ত্রী ও সন্তানকে হোটেল কক্ষে শনিবার সন্ধ্যা ৭ টা থেকে ৯টার মধ্যে পরিকল্পতভাবে হত্যা করেন তিনি। ঘটনাস্থল থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরি ও রামদা উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আজিজুল জানান, হত্যার পর করোতোয়া নদীতে শিশু রাফির মাথা ফেলে দিয়েছেন তিনি। পরে বউ ও ছেলে হারিয়ে গেছে বলে শ্বশুরকে সঙ্গে নিয়ে বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকায় খোঁজাখুঁজি করেন।
তদন্তে পুলিশের সিআইডি, ডিবিসহ একাধিক টিম ও সেনাবাহিনীর একটি দল কাজ করছে। শিশুটির মাথা উদ্ধারে কাজ করছে ডিবি ও ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল। এ দিকে ঠিক কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড তা জানা যায়নি। স্বজনরা জানান, তাদের মধ্যে কোনো কলহ ছিল না। তবে আশামনির বাবা আশাদুল ইসলামের অভিযোগ, যৌতুকের জন্য তার মেয়ে ও নাতিকে খুন করেছে আজিজুল।