এবার ইসরাইলি সামরিক অভিযানের কারণে ফিলিস্তিনের গাজার দক্ষিণের শহর রাফাহ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ। সোমবার (৩ জুন) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ)। খবর রয়টার্সের।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলা থেকে বাঁচতে গাজা উপত্যকার দক্ষিণের ছোট শহরটিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। চলতি বছরের মে মাস থেকে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল ও তাদের অবকাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য রাফাহ শহরে হামলা শুরু করেছে।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনী, রাফার বেসামরিকদের প্রায় ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) দূরের একটি ‘সম্প্রসারিত মানবিক অঞ্চলে’ চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। অনেক ফিলিস্তিনির অভিযোগ, তারা যেখানেই যায়, সেখানেই ইসরাইলি হামলার ঝুঁকি রয়েছে।
এদিকে ইউএনআরডব্লিউএ বলেছে, হাজার হাজার পরিবার এখন খান ইউনিস শহরের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও ধ্বংসস্তূপগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। ‘ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ’ সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহ করছে তারা।
গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। প্রায় ৮ মাস ধরে চলা এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আর এ সময়ে আহত হয়েছেন ৮১ হাজারের বেশি মানুষ।
ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, ইসরাইলি হামলা থেকে বাঁচতে গাজা উপত্যকার দক্ষিণের ছোট শহরটিতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। চলতি বছরের মে মাস থেকে ইসরাইলি সামরিক বাহিনী হামাস যোদ্ধাদের নির্মূল ও তাদের অবকাঠামো ভেঙে ফেলার জন্য রাফাহ শহরে হামলা শুরু করেছে।
ইসরাইলি সামরিক বাহিনী, রাফার বেসামরিকদের প্রায় ২০ কিলোমিটার (১২ মাইল) দূরের একটি ‘সম্প্রসারিত মানবিক অঞ্চলে’ চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। অনেক ফিলিস্তিনির অভিযোগ, তারা যেখানেই যায়, সেখানেই ইসরাইলি হামলার ঝুঁকি রয়েছে।
এদিকে ইউএনআরডব্লিউএ বলেছে, হাজার হাজার পরিবার এখন খান ইউনিস শহরের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন ও ধ্বংসস্তূপগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। ‘ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জ’ সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় পরিষেবা সরবরাহ করছে তারা।
গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। প্রায় ৮ মাস ধরে চলা এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আর এ সময়ে আহত হয়েছেন ৮১ হাজারের বেশি মানুষ।