বাংলাদেশে এখন কেউ না খেয়ে নেই বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। আজ রোববার (০২ জুন) বিকেলে বাংলাদেশ পৌরসভা সমিতির উদ্যোগে গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত ডিজিটাল ওয়ার্কশপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত মেয়রদের উদ্দেশে তিনি একথা বলেন।
এ সময় তাজুল ইসলাম বলেন, সঠিক নেতৃত্ব যদি না থাকতো এই বাংলাদেশ আমরা পেতাম না৷ এক সময় যাদের কাছে আমরা ভিক্ষুক মিসকিন্ এর জাতি হিসেবে সংজ্ঞায়িত ছিলাম, তারাই আজ বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বে এখন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ৷ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। শেখ হাসিনার সঠিক নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বে এখন রোল মডেল।
তিনি আরও বলেন, আজকের বাংলাদেশে এখন কেউ না খেয়ে নেই। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি আমাদের উল্লেখযোগ্য অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে৷ পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, কমিউনিটি ক্লিনিক এসব উন্নয়ন দৃশ্যমান। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়তো আমাদের অপূর্ণতা আছে। কিন্তু, যে উন্নয়ন শেখ হাসিনার গত ১৫ বছর শাসনামলে হয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই৷
এ সময় উপস্থিত পৌরসভার মেয়রদের অনুপ্রেরণা দিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, আপনারা পৌর এলাকার জনপ্রতিনিধি। বাংলাদেশের পৌর এলাকায় বাস করা অধিকাংশ মানুষই সভ্য। মার্জিত জনগণের ভোটেই আপনারা নির্বাচিত। আপনারা চাইলেই নিজেদের নির্বাচিত এলাকায় আমূল পরিবর্তন সাধন করতে পারেন।
মন্ত্রী দক্ষিণ কোরিয়ার পার্ক চুং হি এবং সিঙ্গাপুরের লী কুয়ানের উদাহরণ উল্লেখ করে বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন ছিল না৷ দক্ষিণ কোরিয়ায় পার্ক এবং সিঙ্গাপুরে লী হুয়ান যখন ক্ষমতায় আসেন তারা জনগণের সঙ্গে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন৷ সাহসিকতার সঙ্গে নিজেদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যান৷ আপনাদেরকেও একই লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হতে হবে৷ তবেই, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন। ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কারিগর হবেন৷
এ সময় তাজুল ইসলাম বলেন, সঠিক নেতৃত্ব যদি না থাকতো এই বাংলাদেশ আমরা পেতাম না৷ এক সময় যাদের কাছে আমরা ভিক্ষুক মিসকিন্ এর জাতি হিসেবে সংজ্ঞায়িত ছিলাম, তারাই আজ বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বে এখন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ৷ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। শেখ হাসিনার সঠিক নেতৃত্বের কারণেই বাংলাদেশ বিশ্বে এখন রোল মডেল।
তিনি আরও বলেন, আজকের বাংলাদেশে এখন কেউ না খেয়ে নেই। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার পাশাপাশি আমাদের উল্লেখযোগ্য অনেক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে৷ পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, কমিউনিটি ক্লিনিক এসব উন্নয়ন দৃশ্যমান। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হয়তো আমাদের অপূর্ণতা আছে। কিন্তু, যে উন্নয়ন শেখ হাসিনার গত ১৫ বছর শাসনামলে হয়েছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই৷
এ সময় উপস্থিত পৌরসভার মেয়রদের অনুপ্রেরণা দিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, আপনারা পৌর এলাকার জনপ্রতিনিধি। বাংলাদেশের পৌর এলাকায় বাস করা অধিকাংশ মানুষই সভ্য। মার্জিত জনগণের ভোটেই আপনারা নির্বাচিত। আপনারা চাইলেই নিজেদের নির্বাচিত এলাকায় আমূল পরিবর্তন সাধন করতে পারেন।
মন্ত্রী দক্ষিণ কোরিয়ার পার্ক চুং হি এবং সিঙ্গাপুরের লী কুয়ানের উদাহরণ উল্লেখ করে বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সিঙ্গাপুরের অর্থনৈতিক অবস্থা এমন ছিল না৷ দক্ষিণ কোরিয়ায় পার্ক এবং সিঙ্গাপুরে লী হুয়ান যখন ক্ষমতায় আসেন তারা জনগণের সঙ্গে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন৷ সাহসিকতার সঙ্গে নিজেদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যান৷ আপনাদেরকেও একই লক্ষ্য নিয়ে অগ্রসর হতে হবে৷ তবেই, বঙ্গবন্ধু স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবেন। ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কারিগর হবেন৷