এবার যুক্তরাজ্যের স্কটল্যান্ড থেকে সাইকেল চালিয়ে পবিত্র হজ পালন করতে দুই ভাই সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। সম্প্রতি তারা সৌদি আরবের মদিনা নগরীতে পৌঁছলে তাঁদের ফুল, খেজুর ও কফি উপহার দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
গত ১ এপ্রিল আবদুর রহমান (৩৪) ও রেহান আলী (২৯) নামের দুই ভাই ওই অঙ্গরাজ্যের মিডলোথিয়ান বনিরিগ শহর থেকে যাত্রা শুরু করেন। এক মাসের বেশি সময়ের এ যাত্রাপথে তারা ৩৬৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, বুলগেরিয়া, তুর্কি, লেবাননসহ ১৩টি দেশ অতিক্রম করেন।
মূলত, তারা ২০১৯ সালে লন্ডন থেকে হজ করতে যাওয়া একটি সাইকেল অভিযাত্রীদল থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। এ প্রসঙ্গে আবদুর রহমান বলেন, ‘ওই ঘটনার পর আমি ভাবছিলাম, তারা কী সুন্দরভাবে হজ করতে যাচ্ছেন। তখন মনে হয়, আমারও এমন কাজ করার সামর্থ্য রয়েছে।
এরপর আমি হজযাত্রার পরিকল্পনা শুরু করি। পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির সময় আমরা প্রতিদিন গাজায় ফিলিস্তিনিদের আক্রান্ত হওয়ার খবর পেতে থাকি। তখন আমরা ওয়ার্ল্ড কেয়ার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গাজাবাসীর জন্য অর্থ সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিই।’
এদিকে রেহান বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বরে আমরা মক্কা ভ্রমণ করেছি। তখন থেকে আমি ও আমার ভাই পুনরায় মক্কায় গিয়ে হজ করতে চাচ্ছিলাম। গত বছর আমরা সিদ্ধান্ত নিই, ২০২৪ সালে আমরা হজ ভ্রমণ সম্পন্ন করব। এমন দুর্দান্ত ভ্রমণকে আমরা ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর জন্য অর্থ সংগ্রহের সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করি।’ সূত্র : সিয়াসাত ডেইলি
গত ১ এপ্রিল আবদুর রহমান (৩৪) ও রেহান আলী (২৯) নামের দুই ভাই ওই অঙ্গরাজ্যের মিডলোথিয়ান বনিরিগ শহর থেকে যাত্রা শুরু করেন। এক মাসের বেশি সময়ের এ যাত্রাপথে তারা ৩৬৩৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, বুলগেরিয়া, তুর্কি, লেবাননসহ ১৩টি দেশ অতিক্রম করেন।
মূলত, তারা ২০১৯ সালে লন্ডন থেকে হজ করতে যাওয়া একটি সাইকেল অভিযাত্রীদল থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। এ প্রসঙ্গে আবদুর রহমান বলেন, ‘ওই ঘটনার পর আমি ভাবছিলাম, তারা কী সুন্দরভাবে হজ করতে যাচ্ছেন। তখন মনে হয়, আমারও এমন কাজ করার সামর্থ্য রয়েছে।
এরপর আমি হজযাত্রার পরিকল্পনা শুরু করি। পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির সময় আমরা প্রতিদিন গাজায় ফিলিস্তিনিদের আক্রান্ত হওয়ার খবর পেতে থাকি। তখন আমরা ওয়ার্ল্ড কেয়ার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গাজাবাসীর জন্য অর্থ সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নিই।’
এদিকে রেহান বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বরে আমরা মক্কা ভ্রমণ করেছি। তখন থেকে আমি ও আমার ভাই পুনরায় মক্কায় গিয়ে হজ করতে চাচ্ছিলাম। গত বছর আমরা সিদ্ধান্ত নিই, ২০২৪ সালে আমরা হজ ভ্রমণ সম্পন্ন করব। এমন দুর্দান্ত ভ্রমণকে আমরা ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর জন্য অর্থ সংগ্রহের সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করি।’ সূত্র : সিয়াসাত ডেইলি