এবার ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে সুন্দরবনের ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন চর থেকে আরও ১৫টি হরিণের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই নিয়ে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাওয়া মৃত হরিণের সংখ্যা দাঁড়ালো ১১১টিতে।
গতকাল শুক্রবার (৩১ মে) পর্যন্ত রিমালের আঘাত ও জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনে মৃত বন্যপ্রাণীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১১৯-এ। হরিণ ছাড়াও এ তালিকায় চারটি মৃত বন্য শূকরসহ আরও চারটি বিভিন্ন জাতের প্রাণী রয়েছে।
এদিকে খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দে জানান, গত মঙ্গলবার থেকে সুন্দরবনে তল্লাশি করে প্রতিদিন মৃত অবস্থায় হরিণ উদ্ধার করা হচ্ছে। শুক্রবারও বনের বিভিন্ন এলাকা থেকে তারা ১৫টি মৃত হরিণ উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি হরিণের দেহের বেশিরভাগ অংশ পচে গেছে।
তিনি আরও জানান, জলোচ্ছ্বাসে নদীতে ভাসতে থাকা জীবিত ১৮টি হরিণ ও একটি অজগর উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। এখনও বনের মধ্যে বন বিভাগের সদস্যরা তল্লাশি করছে। দুয়েকদিনের মধ্যে তল্লাশি শেষ করা হবে।
গতকাল শুক্রবার (৩১ মে) পর্যন্ত রিমালের আঘাত ও জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনে মৃত বন্যপ্রাণীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১১৯-এ। হরিণ ছাড়াও এ তালিকায় চারটি মৃত বন্য শূকরসহ আরও চারটি বিভিন্ন জাতের প্রাণী রয়েছে।
এদিকে খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দে জানান, গত মঙ্গলবার থেকে সুন্দরবনে তল্লাশি করে প্রতিদিন মৃত অবস্থায় হরিণ উদ্ধার করা হচ্ছে। শুক্রবারও বনের বিভিন্ন এলাকা থেকে তারা ১৫টি মৃত হরিণ উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে কয়েকটি হরিণের দেহের বেশিরভাগ অংশ পচে গেছে।
তিনি আরও জানান, জলোচ্ছ্বাসে নদীতে ভাসতে থাকা জীবিত ১৮টি হরিণ ও একটি অজগর উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। এখনও বনের মধ্যে বন বিভাগের সদস্যরা তল্লাশি করছে। দুয়েকদিনের মধ্যে তল্লাশি শেষ করা হবে।