এবার একজন বেতনভোগী কর্মকর্তা কীভাবে কোটি কোটি এমনকি শত কোটি টাকার মালিক হন, তা দেশবাসীকে হতবাক করেছে বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ। তিনি বলেছেন, এমন অপরাধ প্রতিরোধে রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নিতে হবে। তাহলে দেশ উপকৃত হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টে তার শেষ কর্মদিবসে বিদায় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বিচারপতি হাফিজ। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে একমাসের কিছু বেশি সময় দায়িত্ব পালন শেষে অবসরে গেলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ।
এদিকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি হিসেবে শেষ কর্মদিবসে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে আব্দুল হাফিজকে বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও আপিল বিভাগের অপর বিচারপতিরা।
এ সময় বিচারপতি হাফিজ বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সব অর্জনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের হাত থেকে অফিস-আদালতকে মুক্ত রাখতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নীতি-নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে মুহূর্তেই বড়লোক হওয়ার মানসিকতা আমাদের বড় বিপর্যয়ের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে।’
এদিকে বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ ১৯৫৭ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি নেয়ার পর ১৯৮২ সালে ঢাকা জজ কোর্টে এবং ১৯৮৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন আব্দুল হাফিজ। ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে হাইকোর্টে নিয়োগ পান।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৩০ মে) বিকেলে সুপ্রিম কোর্টে তার শেষ কর্মদিবসে বিদায় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বিচারপতি হাফিজ। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে একমাসের কিছু বেশি সময় দায়িত্ব পালন শেষে অবসরে গেলেন বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ।
এদিকে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি হিসেবে শেষ কর্মদিবসে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে আব্দুল হাফিজকে বিদায় সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও আপিল বিভাগের অপর বিচারপতিরা।
এ সময় বিচারপতি হাফিজ বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সব অর্জনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের হাত থেকে অফিস-আদালতকে মুক্ত রাখতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নীতি-নৈতিকতার তোয়াক্কা না করে মুহূর্তেই বড়লোক হওয়ার মানসিকতা আমাদের বড় বিপর্যয়ের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে।’
এদিকে বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুল হাফিজ ১৯৫৭ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি অনার্স ও এলএলএম ডিগ্রি নেয়ার পর ১৯৮২ সালে ঢাকা জজ কোর্টে এবং ১৯৮৫ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন আব্দুল হাফিজ। ২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে হাইকোর্টে নিয়োগ পান।