এবার ‘জেনারেল আজিজ ও বেনজীরের দরকার শেষ সরকারের। তাই তাদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে’— বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, তারা (বিএনপি) বলছে বেনজীর-আজিজ আহমেদরা আওয়ামী লীগের সৃষ্টি। আমি জানতে চাই, আশরাফুল হুদা, রকিবুল হুদা, কহিনুর... এরা কাদের সৃষ্টি? আমি জানতে চাই, দুর্নীতি-লুটপাটের হাওয়া ভবন এটা কার সৃষ্টি? এই প্রশ্নের জবাব চাই।
গতকাল বুধবার (২৯ মে) সন্ধ্যায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) প্রশ্ন করেছে, আমিও পাল্টা প্রশ্ন করছি... রকিবুল হুদা সাবেক আইজিপি ছিল, চট্টগ্রামে ২৪ জানুয়ারি আমাদের নেত্রীর সভায় তাকে টার্গেট করে গুলিবর্ষণ করা হয়েছিল, হামলা করা হয়েছিল। আশরাফুল হুদার দুর্নীতি সবাই জানেন। আশরাফুল হুদা তারা সৃষ্টি করেছেন, তারা কি বিচার করেছেন?
তিনি বলেন, বেনজীর আওয়ামী লীগের আমলে আমাদের আইজিপি ছিলেন। এখন তার ব্যাপারটা... এখন এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমরা তো একটা প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করতে পারি না। ব্যাপারটা যখন প্রকাশ্যে এসেছে, তখন দুদক তদন্ত করছে। তদন্ত শেষে নিশ্চয়ই মামলা করবে। যে যতটা অপরাধ-অপকর্ম করেছে, ততটা শাস্তি পেতে হবে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সৎ সাহস আছে, সে কারণে তিনি আজকে দুর্নীতির ব্যাপারে জিরো টলারেন্স। যখনই যেটা প্রকাশ পাচ্ছে... সেই করোনার সময় ফেইক হসপিটাল করে যারা অপকর্ম করেছে, তাদের কিন্তু আমাদের নেত্রী ক্ষমা করেননি। আজকেও অপরাধ অনুযায়ী শাস্তি পেতেই হবে, এখানে কোনও ছাড় নেই।
আওয়ামী লীগের কোনও দায় আছে কি না? এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি বেনজীরের কথা বলি, বেনজিরের যে ক্যারিয়ার, তার যে পারসোনালিটি, তাকে তো বাইরে থেকে আপনারা কেউ ভাবেননি এখন যা শোনা যাচ্ছে। এটা তো আপনারা ভাবেননি, কেউই ভাবেনি। আজিজ আহমেদ অত্যন্ত বিচক্ষণ অফিসার। খুব পড়াশোনা জানা অফিসার। তার কিছু ডিগ্রি আছে, যেটা অন্য সেনা প্রধানদেরও না কি নেই। আসলে যোগ্যতার জন্যই সেনাপ্রধান করা হয়েছে। এখন সে যদি দুর্নীতি করে... তদন্ত হচ্ছে, তারও তদন্ত হবে। দুর্নীতির তথ্য পেলে তারও তদন্ত হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমি এটুকু বলতে পারি।
গতকাল বুধবার (২৯ মে) সন্ধ্যায় ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ প্রশ্ন রাখেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) প্রশ্ন করেছে, আমিও পাল্টা প্রশ্ন করছি... রকিবুল হুদা সাবেক আইজিপি ছিল, চট্টগ্রামে ২৪ জানুয়ারি আমাদের নেত্রীর সভায় তাকে টার্গেট করে গুলিবর্ষণ করা হয়েছিল, হামলা করা হয়েছিল। আশরাফুল হুদার দুর্নীতি সবাই জানেন। আশরাফুল হুদা তারা সৃষ্টি করেছেন, তারা কি বিচার করেছেন?
তিনি বলেন, বেনজীর আওয়ামী লীগের আমলে আমাদের আইজিপি ছিলেন। এখন তার ব্যাপারটা... এখন এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমরা তো একটা প্রতিষ্ঠানকে দায়ী করতে পারি না। ব্যাপারটা যখন প্রকাশ্যে এসেছে, তখন দুদক তদন্ত করছে। তদন্ত শেষে নিশ্চয়ই মামলা করবে। যে যতটা অপরাধ-অপকর্ম করেছে, ততটা শাস্তি পেতে হবে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সৎ সাহস আছে, সে কারণে তিনি আজকে দুর্নীতির ব্যাপারে জিরো টলারেন্স। যখনই যেটা প্রকাশ পাচ্ছে... সেই করোনার সময় ফেইক হসপিটাল করে যারা অপকর্ম করেছে, তাদের কিন্তু আমাদের নেত্রী ক্ষমা করেননি। আজকেও অপরাধ অনুযায়ী শাস্তি পেতেই হবে, এখানে কোনও ছাড় নেই।
আওয়ামী লীগের কোনও দায় আছে কি না? এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, আমি বেনজীরের কথা বলি, বেনজিরের যে ক্যারিয়ার, তার যে পারসোনালিটি, তাকে তো বাইরে থেকে আপনারা কেউ ভাবেননি এখন যা শোনা যাচ্ছে। এটা তো আপনারা ভাবেননি, কেউই ভাবেনি। আজিজ আহমেদ অত্যন্ত বিচক্ষণ অফিসার। খুব পড়াশোনা জানা অফিসার। তার কিছু ডিগ্রি আছে, যেটা অন্য সেনা প্রধানদেরও না কি নেই। আসলে যোগ্যতার জন্যই সেনাপ্রধান করা হয়েছে। এখন সে যদি দুর্নীতি করে... তদন্ত হচ্ছে, তারও তদন্ত হবে। দুর্নীতির তথ্য পেলে তারও তদন্ত হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমি এটুকু বলতে পারি।