এবার প্রবল ঘূর্ণিঝড়- রিমালের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন এবং ত্রাণ বিতরণের জন্য আজ (৩০ মে) পটুয়াখালীর কলাপাড়া যাবেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সকাল ১১টায়, তিনি রাজধানীর তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে হেলিকপ্টারে দুর্গত এলাকার উদ্দেশে রওনা হবেন।
হেলিকপ্টার থেকেই, দুর্যোগকবলিত মঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা এলাকা পরিদর্শন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর, খেপুপাড়া সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছেই হেলিপ্যাডে অবতরণ করবেন। পরে, সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজ মাঠে ২ হাজার দুর্গত মানুষের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করবেন।
এরপর, শেখ কামাল ব্রিজ পরিদর্শন করবেন। তাছাড়া, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে বরিশাল বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে করবেন মতবিনিময়। এরপরই, ফিরবেন ঢাকায়।
উল্লেখ্য, পটুয়াখালীর উপকূলীয় জেলা কলাপাড়ায় আঘাত হাতে ১২০ কিলোমিটার গতির ঘূর্ণিঝড় রিমাল। ঘূর্ণিঝড়টি রবিবার রাতে উপকূলীয় জনপদে হামলে পড়লেও তাণ্ডব চালায় সোমবার বিকেল চারটা পর্যন্ত। দীর্ঘ সময়ের এই তাণ্ডবে কেড়ে নেয় তিনটি প্রাণ। সাড়ে ৩ হাজার কাঁচা-অর্ধপাকা ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ও আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে।
উপড়ে পড়েছে হাজার হাজার গাছপালা। ৯ হাজার ১০৫টি পুকুর, ৭৬৫টি মাছের ঘের এবং ১২০টি কাঁকড়া ঘের প্লাবিত হয়েছে। ৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ আংশিক বিধ্বস্ত হয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় অর্ধ লাখ মানুষ। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে এখনো বিদ্যুৎহীন রয়েছে অনেক এলাকা।
হেলিকপ্টার থেকেই, দুর্যোগকবলিত মঠবাড়িয়া ও পাথরঘাটা এলাকা পরিদর্শন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর, খেপুপাড়া সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাছেই হেলিপ্যাডে অবতরণ করবেন। পরে, সরকারি মোজাহার উদ্দিন বিশ্বাস ডিগ্রি কলেজ মাঠে ২ হাজার দুর্গত মানুষের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করবেন।
এরপর, শেখ কামাল ব্রিজ পরিদর্শন করবেন। তাছাড়া, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে বরিশাল বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাথে করবেন মতবিনিময়। এরপরই, ফিরবেন ঢাকায়।
উল্লেখ্য, পটুয়াখালীর উপকূলীয় জেলা কলাপাড়ায় আঘাত হাতে ১২০ কিলোমিটার গতির ঘূর্ণিঝড় রিমাল। ঘূর্ণিঝড়টি রবিবার রাতে উপকূলীয় জনপদে হামলে পড়লেও তাণ্ডব চালায় সোমবার বিকেল চারটা পর্যন্ত। দীর্ঘ সময়ের এই তাণ্ডবে কেড়ে নেয় তিনটি প্রাণ। সাড়ে ৩ হাজার কাঁচা-অর্ধপাকা ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ও আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে।
উপড়ে পড়েছে হাজার হাজার গাছপালা। ৯ হাজার ১০৫টি পুকুর, ৭৬৫টি মাছের ঘের এবং ১২০টি কাঁকড়া ঘের প্লাবিত হয়েছে। ৪ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ আংশিক বিধ্বস্ত হয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় অর্ধ লাখ মানুষ। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে এখনো বিদ্যুৎহীন রয়েছে অনেক এলাকা।