এবার উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপও শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বলেন, আমরা ভেবেছিলাম দুর্যোগের কারণে উপস্থিতি আরও কমে যাবে। তবে, সাইক্লোনের মধ্যেও যে ৩৫ শতাংশ ভোট পরেছে এতে আমরা মোটামুটি সন্তুষ্ট।
আজ বুধবার (২৯ মে) আওয়ামী লীগের এক সভায় ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপজেলা নির্বাচন সফল করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই নির্বাচন ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। তৃতীয় ধাপে দুই একটা ছোট ঘটনা ছাড়া অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।
এ সময় বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা মাঠের আন্দোলনে ব্যর্থ। নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ। সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে কর্মীদের চাঙ্গা করতে গলাবাজি করছে। তারা ভেবেছিলো জাতীয় নির্বাচনের পর দুর্বিক্ষ হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ না খেয়ে মরে নি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বেনজীর আহমেদ ও আজিজ আহমেদ এর অপরাধ ব্যক্তিগত। সে অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি পেতেই হবে। মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগই বেনজীর ও আজিজদের বিচারের মুখোমুখি করছে।
এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, আজিজ আহমেদকে তার যোগ্যতার জন্য সেনাপ্রধান করা হয়েছিল। কিন্তু সে দুর্নীতি করলে তো তাকে শাস্তি পেতেই হবে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অফিসের গুরুত্বপূর্ণ দুজন ব্যাক্তিকে আজ সড়িয়ে দেয়া হয়েছে। প্রশ্ন করে বলেন, এতে কি প্রমাণ হয় না যে আমরাও খোজ রাখছি?
আজ বুধবার (২৯ মে) আওয়ামী লীগের এক সভায় ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, উপজেলা নির্বাচন সফল করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই নির্বাচন ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্র চলছে। তৃতীয় ধাপে দুই একটা ছোট ঘটনা ছাড়া অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে।
এ সময় বিএনপির উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা মাঠের আন্দোলনে ব্যর্থ। নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ। সবকিছুতে ব্যর্থ হয়ে কর্মীদের চাঙ্গা করতে গলাবাজি করছে। তারা ভেবেছিলো জাতীয় নির্বাচনের পর দুর্বিক্ষ হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কেউ না খেয়ে মরে নি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বেনজীর আহমেদ ও আজিজ আহমেদ এর অপরাধ ব্যক্তিগত। সে অপরাধের জন্য তাদের শাস্তি পেতেই হবে। মন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগই বেনজীর ও আজিজদের বিচারের মুখোমুখি করছে।
এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, আজিজ আহমেদকে তার যোগ্যতার জন্য সেনাপ্রধান করা হয়েছিল। কিন্তু সে দুর্নীতি করলে তো তাকে শাস্তি পেতেই হবে। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর অফিসের গুরুত্বপূর্ণ দুজন ব্যাক্তিকে আজ সড়িয়ে দেয়া হয়েছে। প্রশ্ন করে বলেন, এতে কি প্রমাণ হয় না যে আমরাও খোজ রাখছি?