এবার যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হার বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাসে বড় আঘাত হেনেছে। তবুও আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ভালো পারফরম্যান্সের প্রত্যাশায় সমর্থকরা। বিশ্বকাপে যদি বাজে সময় আসে তবুও সমর্থকদের পাশে চান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
এদিকে বাংলাদেশ দলে আছেন এক ঝাঁক তরুণ। তানজিদ হাসান তামিম, জাকের আলী, রিশাদ হোসেনরা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে গেছেন। অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের মধ্যে আছেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শান্তর চাওয়া সাকিব নিজের অভিজ্ঞতার ঝুলি সবার সঙ্গে যেন ভাগ করে নেন।
এদিকে বিসিবির প্রকাশিত এক ভিডিওতে শান্ত বলেছেন, 'এটা তো অবশ্যই রোমাঞ্চকর একটা ব্যাপার, দেশের বাইরে যখন সমর্থকরা সমর্থন করেন। এটা একটা বাড়তি অনুপ্রেরণা। আমাদের দেশের প্রতিটি মানুষ যেভাবে ক্রিকেট অনুসরণ করেন, প্রেরণা জোগান, এটা অবশ্যই দলকে উৎসাহিত করে। বাড়তি চাওয়া বলতে, বিশ্বকাপের সময় এতটুকু চাইব, আল্লাহ না করুক, কোনো খারাপ পরিস্থিতিতে যদি পড়ি আমরা, ওই সময়টায় যেন দলের পাশে থাকেন, দলকে সমর্থন করেন।'
এ সময় সাকিবের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ব্যাপারে শান্ত বলেছেন, ‘আলাদাভাবে যদি বলেন, আমি বলব যে সাকিব ভাই তার অভিজ্ঞতা সব ক্রিকেটারের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন। তিনি গত বছরগুলোয় যে যে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছে, সেসব তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে দিলে তারা অনেক উপকৃত হবে এবং এরই মধ্যে সেটা তিনি করছেন।’
এদিকে প্রত্যেকের মতো শান্তও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শান্ত। অবশ্য ফলাফল নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না তিনি। তার বিশ্বাস নিজেদের কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারলে ভালো ফলাফলই আসবে। বিশ্বকাপে 'বড় স্বপ্নই' আগলে রাখছেন তিনি।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, 'সম্ভাবনা আসলে আমি ওভাবে বলতেই চাই না। আপনিও চান, বাংলাদেশ দল কাপ জিতুক। ক্রিকেটাররা চায় বাংলাদেশ কাপ জিতুক, সবচেয়ে বড় যে লক্ষ্য। তবে অধিনায়ক হিসেবে আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ, প্রস্তুতি ঠিকমতো নিয়েছি কি না, ছোট ছোট কাজগুলি করছি কি না, প্রক্রিয়া ঠিক আছে কি না।'
এদিকে প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজেদের চাহিদা মেটাতে পারলেই খুশি শান্ত। ক্রিকেটারদের প্রতি প্রত্যাশা নিয়ে তিনি বলেছেন, 'আলাদা করে চাওয়ার কিছু নেই। প্রতিটি ক্রিকেটারের কাছ থেকে, সবার কাছেই আমার সমান প্রত্যাশা। যার যে ভূমিকাগুলো থাকবে, সেভাবেই যেন দলে অবদান রাখতে পারে, এটাই প্রধান চাওয়া থাকবে।'
এদিকে বিশ্বকাপের আগে সবচেয়ে বেশি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে শান্তর ব্যক্তিগত ফর্ম। নিজে অবশ্য ফর্ম নিয়ে তেমনটা ভাবছেন না। দলের জন্য অবদান রাখাই তার আপাতত প্রধান লক্ষ্য। তিনি বলেন, 'আমার নিজের ব্যক্তিগত ওরকম কোনো লক্ষ্য নেই। আমি যেভাবে চিন্তা করি যে, প্রতিটি ম্যাচে দলে কীভাবে অবদান রাখতে পারি, এটাই লক্ষ্য।'
এদিকে বাংলাদেশ দলে আছেন এক ঝাঁক তরুণ। তানজিদ হাসান তামিম, জাকের আলী, রিশাদ হোসেনরা প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে গেছেন। অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের মধ্যে আছেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শান্তর চাওয়া সাকিব নিজের অভিজ্ঞতার ঝুলি সবার সঙ্গে যেন ভাগ করে নেন।
এদিকে বিসিবির প্রকাশিত এক ভিডিওতে শান্ত বলেছেন, 'এটা তো অবশ্যই রোমাঞ্চকর একটা ব্যাপার, দেশের বাইরে যখন সমর্থকরা সমর্থন করেন। এটা একটা বাড়তি অনুপ্রেরণা। আমাদের দেশের প্রতিটি মানুষ যেভাবে ক্রিকেট অনুসরণ করেন, প্রেরণা জোগান, এটা অবশ্যই দলকে উৎসাহিত করে। বাড়তি চাওয়া বলতে, বিশ্বকাপের সময় এতটুকু চাইব, আল্লাহ না করুক, কোনো খারাপ পরিস্থিতিতে যদি পড়ি আমরা, ওই সময়টায় যেন দলের পাশে থাকেন, দলকে সমর্থন করেন।'
এ সময় সাকিবের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ব্যাপারে শান্ত বলেছেন, ‘আলাদাভাবে যদি বলেন, আমি বলব যে সাকিব ভাই তার অভিজ্ঞতা সব ক্রিকেটারের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন। তিনি গত বছরগুলোয় যে যে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছে, সেসব তরুণদের মধ্যে ছড়িয়ে দিলে তারা অনেক উপকৃত হবে এবং এরই মধ্যে সেটা তিনি করছেন।’
এদিকে প্রত্যেকের মতো শান্তও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখছেন শান্ত। অবশ্য ফলাফল নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না তিনি। তার বিশ্বাস নিজেদের কাজগুলো সঠিকভাবে করতে পারলে ভালো ফলাফলই আসবে। বিশ্বকাপে 'বড় স্বপ্নই' আগলে রাখছেন তিনি।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেছেন, 'সম্ভাবনা আসলে আমি ওভাবে বলতেই চাই না। আপনিও চান, বাংলাদেশ দল কাপ জিতুক। ক্রিকেটাররা চায় বাংলাদেশ কাপ জিতুক, সবচেয়ে বড় যে লক্ষ্য। তবে অধিনায়ক হিসেবে আমার কাছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ, প্রস্তুতি ঠিকমতো নিয়েছি কি না, ছোট ছোট কাজগুলি করছি কি না, প্রক্রিয়া ঠিক আছে কি না।'
এদিকে প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজেদের চাহিদা মেটাতে পারলেই খুশি শান্ত। ক্রিকেটারদের প্রতি প্রত্যাশা নিয়ে তিনি বলেছেন, 'আলাদা করে চাওয়ার কিছু নেই। প্রতিটি ক্রিকেটারের কাছ থেকে, সবার কাছেই আমার সমান প্রত্যাশা। যার যে ভূমিকাগুলো থাকবে, সেভাবেই যেন দলে অবদান রাখতে পারে, এটাই প্রধান চাওয়া থাকবে।'
এদিকে বিশ্বকাপের আগে সবচেয়ে বেশি চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে শান্তর ব্যক্তিগত ফর্ম। নিজে অবশ্য ফর্ম নিয়ে তেমনটা ভাবছেন না। দলের জন্য অবদান রাখাই তার আপাতত প্রধান লক্ষ্য। তিনি বলেন, 'আমার নিজের ব্যক্তিগত ওরকম কোনো লক্ষ্য নেই। আমি যেভাবে চিন্তা করি যে, প্রতিটি ম্যাচে দলে কীভাবে অবদান রাখতে পারি, এটাই লক্ষ্য।'