প্রতিটি বড় ইভেন্টেই বড় স্বপ্ন নিয়ে যায় বাংলাদেশ। বাস্তবে সেই স্বপ্ন হয় না পূরণ, উল্টো স্বপ্নভঙ্গের হতাশা নিয়ে দেশে ফিরে টাইগাররা। তবে বাংলাদেশের কাপ জেতা খুব বেশি দূরে নয় বলে মনে করেন তাওহীদ হৃদয়। ২০২০ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য হৃদয়। এখন জাতীয় দলের হয়ে কাপ জেতার স্বপ্ন দেখছেন তরুণ এ ক্রিকেটার।
এদিকে বিসিবির অফিশিয়াল পেজে পোস্ট করা দ্য গ্রিন অ্যান্ড রেড স্টোরিতে হৃদয় বলেন, “জানি না কিভাবে কি হয়েছে। তবে এখন যেহেতু জাতীয় দলে খেলছি, চাইব এশিয়া কাপ-বিশ্বকাপে ভালো করার। ভালো করা না আসলে কাপ জেতা। এটা আমার শুধু একার না, সবারই চাওয়া। আমার মনে হয় সেইদিন খুব বেশি দূরে নয়”
গত বিশ্বকাপে অনেক আশা ছিল হৃদয়কে ঘিরে কিন্তু হতাশ করেছেন তিনি। ৬ ম্যাচে করেছিলেন ১৬৪ রান। এমন পারফর্ম্যান্সে সন্তুষ্ট হতে পারেননি হৃদয়। সেই সাথে বিশ্বকাপে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে না পারার কারণও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে হৃদয় বলেন, “আমি ওপরের দিকে ব্যাট করে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্বকাপের সময় আমার ব্যাটিং পজিশন নিচে নেমে গিয়েছিল। ৬-৭ নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলাম। এই পজিশনে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারিনি। তাই সব ম্যাচে প্রত্যাশা মেটাতে পারিনি। এই পজিশনটা এমন যেখানে প্রতিদিন রান করা সম্ভব না”
সামনে আরও একটি বিশ্বকাপ। এবারও হৃদয়ের কাছে টিম ম্যানেজমেন্ট ও সমর্থকদের প্রত্যাশা অনেক। সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে চান হৃদয় এবং সেই সাথে দল যে পজিশনে তাকে প্রয়োজন মনে করবে, সেই অনুযায়ী খেলবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে হৃদয় বলেন, “দল যেখানে প্রয়োজন মনে করবে, আমি সেখানেই খেলব। দলের যদি প্রয়োজন থাকে তাহলে ছক্কা মারার চেষ্টা করব। আবার দলের যদি প্রয়োজন হয় তবে আমি ৬ বলই ডট খেলব।”
এদিকে বিসিবির অফিশিয়াল পেজে পোস্ট করা দ্য গ্রিন অ্যান্ড রেড স্টোরিতে হৃদয় বলেন, “জানি না কিভাবে কি হয়েছে। তবে এখন যেহেতু জাতীয় দলে খেলছি, চাইব এশিয়া কাপ-বিশ্বকাপে ভালো করার। ভালো করা না আসলে কাপ জেতা। এটা আমার শুধু একার না, সবারই চাওয়া। আমার মনে হয় সেইদিন খুব বেশি দূরে নয়”
গত বিশ্বকাপে অনেক আশা ছিল হৃদয়কে ঘিরে কিন্তু হতাশ করেছেন তিনি। ৬ ম্যাচে করেছিলেন ১৬৪ রান। এমন পারফর্ম্যান্সে সন্তুষ্ট হতে পারেননি হৃদয়। সেই সাথে বিশ্বকাপে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে না পারার কারণও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে হৃদয় বলেন, “আমি ওপরের দিকে ব্যাট করে প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্বকাপের সময় আমার ব্যাটিং পজিশন নিচে নেমে গিয়েছিল। ৬-৭ নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলাম। এই পজিশনে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারিনি। তাই সব ম্যাচে প্রত্যাশা মেটাতে পারিনি। এই পজিশনটা এমন যেখানে প্রতিদিন রান করা সম্ভব না”
সামনে আরও একটি বিশ্বকাপ। এবারও হৃদয়ের কাছে টিম ম্যানেজমেন্ট ও সমর্থকদের প্রত্যাশা অনেক। সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে চান হৃদয় এবং সেই সাথে দল যে পজিশনে তাকে প্রয়োজন মনে করবে, সেই অনুযায়ী খেলবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে হৃদয় বলেন, “দল যেখানে প্রয়োজন মনে করবে, আমি সেখানেই খেলব। দলের যদি প্রয়োজন থাকে তাহলে ছক্কা মারার চেষ্টা করব। আবার দলের যদি প্রয়োজন হয় তবে আমি ৬ বলই ডট খেলব।”