এবার ঠাকুরগাঁও রাণীশংকৈল উপজেলার কাতিহার এলাকা। আরবিবি ইটভাটার মাটির স্তুপ দিনরাত খুঁড়ছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষ। কিন্তু কেনো এই মাটি খননের প্রতিযোগিতা? ইটভাটাটির মাটির স্তুপে স্বর্ণ পাওয়া যাচ্ছে, এমন খবরেই মাটি খননে ব্যস্ত হয়ে পড়ে গ্রামবাসী।
স্বর্ণ পেলে ভাগ্য বদলাবে, তাই যোগ দিয়েছেন আশেপাশের এলাকার বাসিন্দারাও। কাতিহারের মানুষের দাবি, ইটভাটার মাটির স্তুপ খুঁড়লেই মিলছে স্বর্ণ! এরইমধ্যে ভাটার মাটি খুঁড়ে স্বর্ণ পেয়েছেন শতাধিক মানুষ। তাই দিনের পাশাপাশি রাতের আঁধারেও আলো জ্বেলে চলছে খোঁড়াখুঁড়ি।
এদিকে মাটি খননের এই কাণ্ড দেখতে আসা মধ্যবয়স্ক এক লোক বলছিলেন, লোকজন দিন ও রাতের বেলায় আসতেছে। মাটি খুঁড়তে সবসময় লোক আসছে। এজন্য আমরা দেখতে এসেছি।
স্বর্ণ খোঁজার এই কাণ্ড দেখতে আসা আরেক লোক বলেন, কেবল ঠাকুরগাঁও নয়, রংপুরসহ নানা জায়গা থেকে স্বর্ণের খুঁজে আসছেন মানুষ। স্বর্ণ পাচ্ছে বলছে, কিন্তু কাউকে দেখাচ্ছে না।
তবে একজন দাবি করেন, তার স্টাফ তিনটা স্বর্ণ পেয়েছে। তিনি তা নিজ চোখে দেখেছেন। তবে ক্যামেরার সামনে ভাটার মাটির স্তুপে স্বর্ণ পাওয়ার বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি ইটভাটা কর্তৃপক্ষ।
স্বর্ণ পেলে ভাগ্য বদলাবে, তাই যোগ দিয়েছেন আশেপাশের এলাকার বাসিন্দারাও। কাতিহারের মানুষের দাবি, ইটভাটার মাটির স্তুপ খুঁড়লেই মিলছে স্বর্ণ! এরইমধ্যে ভাটার মাটি খুঁড়ে স্বর্ণ পেয়েছেন শতাধিক মানুষ। তাই দিনের পাশাপাশি রাতের আঁধারেও আলো জ্বেলে চলছে খোঁড়াখুঁড়ি।
এদিকে মাটি খননের এই কাণ্ড দেখতে আসা মধ্যবয়স্ক এক লোক বলছিলেন, লোকজন দিন ও রাতের বেলায় আসতেছে। মাটি খুঁড়তে সবসময় লোক আসছে। এজন্য আমরা দেখতে এসেছি।
স্বর্ণ খোঁজার এই কাণ্ড দেখতে আসা আরেক লোক বলেন, কেবল ঠাকুরগাঁও নয়, রংপুরসহ নানা জায়গা থেকে স্বর্ণের খুঁজে আসছেন মানুষ। স্বর্ণ পাচ্ছে বলছে, কিন্তু কাউকে দেখাচ্ছে না।
তবে একজন দাবি করেন, তার স্টাফ তিনটা স্বর্ণ পেয়েছে। তিনি তা নিজ চোখে দেখেছেন। তবে ক্যামেরার সামনে ভাটার মাটির স্তুপে স্বর্ণ পাওয়ার বিষয়ে কোনো কথা বলতে রাজি হয়নি ইটভাটা কর্তৃপক্ষ।