এবার বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের বুথিডং শহর পুরোপুরি দখলে নিয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। গত শনিবার (১৮ মে) শহরটি দখলে নেয় তারা। মিয়ানমারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতী এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাখাইন রাজ্যের কৌশলগত সামরিক কমান্ডের অপসারণের পর বুথিডং শহর পুরোপুরি দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি।
এদিকে আরাকান আর্মির এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবার লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ২৩৪, ৩৪৫ ও ৩৫২, আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন ৩৭৮ এবং একটি লজিস্টিক ও ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়নসহ শহরটির অবশিষ্ট জান্তা ঘাঁটিগুলো দখল করেছে তারা।
ইরাবতী জানিয়েছে, বুথিডং শহরের বাইরে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ অব্যাহত আছে আরাকান আর্মির। এছাড়াও এএ স্থানীয় বাসিন্দাদের জান্তা বাহিনীর পালানোর সময় সতর্ক থাকতে বলেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বলছে, তারা চলতি সপ্তাহে টাউনশিপে চারটি লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়নের সদর দফতর এবং দুটি সীমান্তরক্ষী ঘাঁটি দখল করেছে।
এর আগে, গত ২ মে আরাকান আর্মি টাউনশিপে অপারেশন কমান্ড ১৫ দখল করে ডেপুটি কমান্ডার এবং তাদের পরিবারের সদস্যসহ শত শত সেনাকে বন্দী করে। এরপর ৩ মে লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ৫১১ হেডকোয়ার্টার দখল করে তারা।
অন্যদিকে গত ৬ মে শহরের প্রবেশপথে একটি প্রধান সেতু উড়িয়ে দেয় জান্তা বাহিনী। এছাড়াও আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রণাধীন গ্রাম, হাসপাতাল, স্কুল এবং ধর্মীয় স্থানসহ বেসামরিকদের লক্ষ্য করে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে আরাকান আর্মির এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবার লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ২৩৪, ৩৪৫ ও ৩৫২, আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন ৩৭৮ এবং একটি লজিস্টিক ও ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাটালিয়নসহ শহরটির অবশিষ্ট জান্তা ঘাঁটিগুলো দখল করেছে তারা।
ইরাবতী জানিয়েছে, বুথিডং শহরের বাইরে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে ব্যাপক সংঘর্ষ অব্যাহত আছে আরাকান আর্মির। এছাড়াও এএ স্থানীয় বাসিন্দাদের জান্তা বাহিনীর পালানোর সময় সতর্ক থাকতে বলেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি বলছে, তারা চলতি সপ্তাহে টাউনশিপে চারটি লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়নের সদর দফতর এবং দুটি সীমান্তরক্ষী ঘাঁটি দখল করেছে।
এর আগে, গত ২ মে আরাকান আর্মি টাউনশিপে অপারেশন কমান্ড ১৫ দখল করে ডেপুটি কমান্ডার এবং তাদের পরিবারের সদস্যসহ শত শত সেনাকে বন্দী করে। এরপর ৩ মে লাইট ইনফ্যান্ট্রি ব্যাটালিয়ন ৫১১ হেডকোয়ার্টার দখল করে তারা।
অন্যদিকে গত ৬ মে শহরের প্রবেশপথে একটি প্রধান সেতু উড়িয়ে দেয় জান্তা বাহিনী। এছাড়াও আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রণাধীন গ্রাম, হাসপাতাল, স্কুল এবং ধর্মীয় স্থানসহ বেসামরিকদের লক্ষ্য করে বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে।