এবার হেলিক্প্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসিসহ নিহত সকলের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে রাজধানী তেহরানে। সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির ইমামতিতে পড়ানো হয় জানাজা। খবর নিউজ ন্যাশনের।
এদিকে জানাজায় অংশ নেন সরকার ও প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তারা। করা হয় বিশেষ প্রার্থনা। কান্নায় ভেঙে পড়েন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। জানাজায় যোগ দেয়া সর্বস্তরের মানুষের মাঝেও চলে শোকের মাতম। নিহতদের মরদেহে শ্রদ্ধা জানান তারা।
মঙ্গলবার (২১ মে) গ্র্যান্ড মোসাল্লা মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় রইসিসহ অন্যদের জানাজা। গত সোমবার (২০ মে) নিহত ৯ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর শুরুতে নেয়া হয় তাবরিজে। ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় স্থাপনা ‘আর্ক অব তাবরিজ’-এ আয়োজন করা হয় শোকসভা ও বিশেষ র্যালি।
সেখান থেকে তেহরান, এরপর বিমানে কফিন নেয়া হয় ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর কোমে। সেখানেও হয় জানাজা। প্রিয় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গণমানুষের ঢল নামে প্রতিটি শহরে। তেহরানের পর দক্ষিণ খোরাসানের বিরজান্দে নেয়ার কথা রইসির মরদেহ। আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে) জন্মস্থান মাশদাদে হবে প্রেসিডেন্টের দাফন।
এদিকে জানাজায় অংশ নেন সরকার ও প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তারা। করা হয় বিশেষ প্রার্থনা। কান্নায় ভেঙে পড়েন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। জানাজায় যোগ দেয়া সর্বস্তরের মানুষের মাঝেও চলে শোকের মাতম। নিহতদের মরদেহে শ্রদ্ধা জানান তারা।
মঙ্গলবার (২১ মে) গ্র্যান্ড মোসাল্লা মসজিদে অনুষ্ঠিত হয় রইসিসহ অন্যদের জানাজা। গত সোমবার (২০ মে) নিহত ৯ জনের মরদেহ উদ্ধারের পর শুরুতে নেয়া হয় তাবরিজে। ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় স্থাপনা ‘আর্ক অব তাবরিজ’-এ আয়োজন করা হয় শোকসভা ও বিশেষ র্যালি।
সেখান থেকে তেহরান, এরপর বিমানে কফিন নেয়া হয় ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর কোমে। সেখানেও হয় জানাজা। প্রিয় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে গণমানুষের ঢল নামে প্রতিটি শহরে। তেহরানের পর দক্ষিণ খোরাসানের বিরজান্দে নেয়ার কথা রইসির মরদেহ। আগামী বৃহস্পতিবার (২৩ মে) জন্মস্থান মাশদাদে হবে প্রেসিডেন্টের দাফন।