এবার বাজে ব্যাটিং প্রদর্শনীর পর ১৫৩ রানে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ডিফেন্ড করতে পারলেন না বাংলাদেশের বোলাররাও। হারমিত সিং ও কোরি অ্যান্ডারসনের ৫৮ রানের জুটিতে ইতিহাস গড়ে স্বাগতিকরা টাইগারদের হারিয়ে দিয়েছে। প্রথমবারের মতো দুই দল কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার পর লজ্জায় পুড়লেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মতো দলের বিপক্ষে হেরে বিশ্বকাপের ঠিক আগে বড় ধাক্কা খেলো টাইগাররা। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শেষ ওভারে বাংলাদেশকে ৫ উইকেট আর ৩ বল হাতে রেখে হারিয়েছে স্বাগতিকরা । সিরিজের প্রথম ম্যাচে সফরকারীদের দেয়া ১৫৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
স্টিভেন টেলর আর মোনাক প্যাটেল ১৯ বলে তুলে দেন ২৭ রান। শরিফুল ইসলামের বলে টেলর শট খেললে হাতে লেগে ননস্ট্রাইকের স্টাম্প ভেঙে যায়। ভাগ্যগুণে মোনাকের (১০ বলে ১২) উইকেট নিয়ে জুটি ভাঙে বাংলাদেশ। তবে টেলর আর আন্দ্রেস গুস দ্বিতীয় উইকেটে আবার ভয় ধরান। ৩২ বলে তারা যোগ করেন ৩৮ রান।
এক উইকেটেই ৬৫ রান তুলে ফেলেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেখান থেকে বাংলাদেশকে লড়াইয়ে ফেরান বোলাররা। ১৩ রানের মধ্যে ৩ উইকেট তুলে নেয় টাইগাররা। এর মধ্যে দুটি উইকেট মুস্তাফিজুর রহমানের, একটি নেন রিশাদ হোসেন। ১৮ বলে ২৩ করে গুস হন রিশাদের শিকার। মুস্তাফিজ সাজঘরে ফেরান টেলর (২৯ বলে ২৮) আর অ্যারন জোনসকে (১২ বলে ৪)।
১০ বলে ১০ করে নিতিশ কুমার উইকেট দেন শরিফুলকে। একশর আগে (৯৪ রানে) ৫ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। মাথার ওপর রানের চাপ বাড়তে থাকে। তারপরও রান তাড়ায় দারুণভাবে ছুটেছে যুক্তরাষ্ট্র। হারমিত সিং আর কোরি অ্যান্ডারসন মিলে ম্যাচ বের করে নিয়ে আসেন।
শেষ দুই ওভারে দরকার ছিল মোটে ২৪ রান। কিন্তু ৯ বলেই সেই লক্ষ্য টপকে যায় স্বাগতিকরা। হারমিত সিং ৩৩ এবং কোরি অ্যান্ডারসন ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন। এর আগে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটি ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যামিওতে টাইগাররা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান তুলে বাংলাদেশ।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার ভালো শুরু করেও দলের ৩৪ রানে পরপর আউট হন। লিটন ১৫ বলে দুই ছক্কার শটে ১৪ রান করেন। সৌম্য খেলেন ১৩ বলে তিন চারের শটে ২০ রানের ইনিংস। অধিনায়ক নাজমুল শান্ত ব্যর্থ হন। তিনি ১১ বল খেলে মাত্র ৩ রান যোগ করেন। এরপর সাকিব ৬ রান করে ফিরলে ৬৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।
ওই বিপদ থেকে তাওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ উদ্ধার করেন। তারা ৬৭ রানের জুটি গড়েন। মাহমুদউল্লাহ ২২ বলে ৩১ রানের ইনিংস খেলেন। হৃদয় ইনিংসের শেষ বলে ৪৭ বল খেলে ৫৮ রানে আউট হন। তিনি তিনটি চার ও দুটি ছক্কার শট তোলেন।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের মতো দলের বিপক্ষে হেরে বিশ্বকাপের ঠিক আগে বড় ধাক্কা খেলো টাইগাররা। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শেষ ওভারে বাংলাদেশকে ৫ উইকেট আর ৩ বল হাতে রেখে হারিয়েছে স্বাগতিকরা । সিরিজের প্রথম ম্যাচে সফরকারীদের দেয়া ১৫৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা করে যুক্তরাষ্ট্র।
স্টিভেন টেলর আর মোনাক প্যাটেল ১৯ বলে তুলে দেন ২৭ রান। শরিফুল ইসলামের বলে টেলর শট খেললে হাতে লেগে ননস্ট্রাইকের স্টাম্প ভেঙে যায়। ভাগ্যগুণে মোনাকের (১০ বলে ১২) উইকেট নিয়ে জুটি ভাঙে বাংলাদেশ। তবে টেলর আর আন্দ্রেস গুস দ্বিতীয় উইকেটে আবার ভয় ধরান। ৩২ বলে তারা যোগ করেন ৩৮ রান।
এক উইকেটেই ৬৫ রান তুলে ফেলেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেখান থেকে বাংলাদেশকে লড়াইয়ে ফেরান বোলাররা। ১৩ রানের মধ্যে ৩ উইকেট তুলে নেয় টাইগাররা। এর মধ্যে দুটি উইকেট মুস্তাফিজুর রহমানের, একটি নেন রিশাদ হোসেন। ১৮ বলে ২৩ করে গুস হন রিশাদের শিকার। মুস্তাফিজ সাজঘরে ফেরান টেলর (২৯ বলে ২৮) আর অ্যারন জোনসকে (১২ বলে ৪)।
১০ বলে ১০ করে নিতিশ কুমার উইকেট দেন শরিফুলকে। একশর আগে (৯৪ রানে) ৫ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। মাথার ওপর রানের চাপ বাড়তে থাকে। তারপরও রান তাড়ায় দারুণভাবে ছুটেছে যুক্তরাষ্ট্র। হারমিত সিং আর কোরি অ্যান্ডারসন মিলে ম্যাচ বের করে নিয়ে আসেন।
শেষ দুই ওভারে দরকার ছিল মোটে ২৪ রান। কিন্তু ৯ বলেই সেই লক্ষ্য টপকে যায় স্বাগতিকরা। হারমিত সিং ৩৩ এবং কোরি অ্যান্ডারসন ৩৪ রানে অপরাজিত থাকেন। এর আগে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটি ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যামিওতে টাইগাররা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৩ রান তুলে বাংলাদেশ।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার লিটন দাস ও সৌম্য সরকার ভালো শুরু করেও দলের ৩৪ রানে পরপর আউট হন। লিটন ১৫ বলে দুই ছক্কার শটে ১৪ রান করেন। সৌম্য খেলেন ১৩ বলে তিন চারের শটে ২০ রানের ইনিংস। অধিনায়ক নাজমুল শান্ত ব্যর্থ হন। তিনি ১১ বল খেলে মাত্র ৩ রান যোগ করেন। এরপর সাকিব ৬ রান করে ফিরলে ৬৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।
ওই বিপদ থেকে তাওহীদ হৃদয় ও মাহমুদউল্লাহ উদ্ধার করেন। তারা ৬৭ রানের জুটি গড়েন। মাহমুদউল্লাহ ২২ বলে ৩১ রানের ইনিংস খেলেন। হৃদয় ইনিংসের শেষ বলে ৪৭ বল খেলে ৫৮ রানে আউট হন। তিনি তিনটি চার ও দুটি ছক্কার শট তোলেন।