এখন যেকোনো বিদ্যালয়ের একটি স্তর শেষ করে বিদায় নেয়ার সময় নাচ-গান করে র্যাগ ডে পালন যেন নতুন কালচার হয়ে দাঁড়িয়েছে। পশ্চিমাধাচের এই অনুষ্ঠান নিয়ে রয়েছে ব্যাপক সমালোচনাও। তবে এবার ভিন্ন এক বিদায়ের দেখা মিললো ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে। র্যাগ ডের পরিবর্তে বিদায়ী শিক্ষার্থীরা নসীহা প্রোগ্রাম করেছে।
আর এই তথ্য ও ছবি প্রকাশ করেছেন আসসুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি শায়েখ আহমাদুল্লাহ। গত ১৯ মে তিনি একটি স্ট্যাটাসে জানান, হওয়ার কথা ছিল র্যাগ ডে, কিন্তু শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে র্যাগ ডে-র পরিবর্তে হলো নসীহা প্রোগ্রাম। ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের কৃতিত্ব ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের।
এদিকে প্রোগ্রামের দিন শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণে কলেজ অডিটোরিয়াম ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। দীনি ও নৈতিক শিক্ষার গুরুত্ব এবং কর্মজীবনে সাফল্য লাভের উপায় সম্পর্কে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিক-নির্দেশনা দেওয়ার সুযোগ ঘটেছে, আলহামদুলিল্লাহ।
র্যাগ ডে আর অশ্লীল নাচগান যখন একে অন্যের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে, তখন ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের এই আয়োজন স্রোতের বিপরীতে বুক চিতিয়ে দাঁড়াবার মতো সাহসী ঘটনা। এই অবক্ষয়ের কালে তাদের এ উদ্যোগ সময়ের গায়ে চিহ্ন রেখে যাওয়ার মতো ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আর এই তথ্য ও ছবি প্রকাশ করেছেন আসসুন্নাহ ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি শায়েখ আহমাদুল্লাহ। গত ১৯ মে তিনি একটি স্ট্যাটাসে জানান, হওয়ার কথা ছিল র্যাগ ডে, কিন্তু শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে র্যাগ ডে-র পরিবর্তে হলো নসীহা প্রোগ্রাম। ব্যতিক্রমী এই উদ্যোগের কৃতিত্ব ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের।
এদিকে প্রোগ্রামের দিন শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণে কলেজ অডিটোরিয়াম ছিল কানায় কানায় পূর্ণ। দীনি ও নৈতিক শিক্ষার গুরুত্ব এবং কর্মজীবনে সাফল্য লাভের উপায় সম্পর্কে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিক-নির্দেশনা দেওয়ার সুযোগ ঘটেছে, আলহামদুলিল্লাহ।
র্যাগ ডে আর অশ্লীল নাচগান যখন একে অন্যের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে, তখন ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষার্থীদের এই আয়োজন স্রোতের বিপরীতে বুক চিতিয়ে দাঁড়াবার মতো সাহসী ঘটনা। এই অবক্ষয়ের কালে তাদের এ উদ্যোগ সময়ের গায়ে চিহ্ন রেখে যাওয়ার মতো ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।