এবার প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে এভারেস্ট ও লোৎসে চূড়া সামিটের গৌরব অর্জন করলেন বাবর আলী। মঙ্গলবার (২১ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৬ টা ৫ মিনিটে বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে পৌঁছান তিনি।
এর আগে, ১৯ মে পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন চট্টগ্রামের বাবর আলী। ঐদিন বাংলাদেশ সময় সকাল পৌনে ৯টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।
এদিকে চলতি বছরের ১ এপ্রিল নেপালের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন বাবর আলী। পর্বতারোহণের প্রয়োজনীয় অনুমতি ও নানা সরঞ্জাম কেনার কাজ শেষ করে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে লুকলার উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি।
সেখানে অবস্থান করেন সপ্তাহখানেক। ট্রেকিং পর্ব শেষ করে পৌঁছান এভারেস্টের বেস ক্যাম্পে। মূল অভিযান শুরু হয় এখান থেকেই। পর্বতের চূড়ায় উঠতে সময় লাগে প্রায় দুই মাসের মতো।
উল্লেখ্য, এমবিবিএস পাস করা বাবর পেশা হিসেবে ডাক্তারিতে থিতু হননি। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। চাকরি ছেড়ে দেশ-বিদেশ ঘোরার কর্মযজ্ঞ শুরু করেন তিনি। সাইক্লিংয়েও রয়েছে বাবরের আলাদা আগ্রহ।
এর আগে, ১৯ মে পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছেন চট্টগ্রামের বাবর আলী। ঐদিন বাংলাদেশ সময় সকাল পৌনে ৯টায় এভারেস্টের চূড়ায় ওঠেন তিনি।
এদিকে চলতি বছরের ১ এপ্রিল নেপালের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন বাবর আলী। পর্বতারোহণের প্রয়োজনীয় অনুমতি ও নানা সরঞ্জাম কেনার কাজ শেষ করে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে লুকলার উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি।
সেখানে অবস্থান করেন সপ্তাহখানেক। ট্রেকিং পর্ব শেষ করে পৌঁছান এভারেস্টের বেস ক্যাম্পে। মূল অভিযান শুরু হয় এখান থেকেই। পর্বতের চূড়ায় উঠতে সময় লাগে প্রায় দুই মাসের মতো।
উল্লেখ্য, এমবিবিএস পাস করা বাবর পেশা হিসেবে ডাক্তারিতে থিতু হননি। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে। চাকরি ছেড়ে দেশ-বিদেশ ঘোরার কর্মযজ্ঞ শুরু করেন তিনি। সাইক্লিংয়েও রয়েছে বাবরের আলাদা আগ্রহ।