এবার ফেনীর ছাগলনাইয়ায় তানভির আহমেদ নয়ন (১৫) নামে এক কিশোরকে পায়ুপথে টয়লেট পরিষ্কারের ব্রাশ ঢুকিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গুরুতর আহত ওই কিশোর বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এদিকে নির্যাতিত নয়ন ছাগলনাইয়া বাজারের একটি দোকানের কর্মচারী। সে ওই উপজেলার উত্তর জশপুর গ্রামের বাসিন্দা। সোমবার (২০ মে) সকালে এ বিষয়ে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কিশোরের ভাই আবদুর রহমান।
তিনি বলেন, শনিবার কর্মস্থল থেকে যোহরের নামাজ পড়তে বের হয় নয়ন। নামাজ শেষে ফেরার সময় আহমেদ শপিং সেন্টারে নিচে অপরিচিত এক ব্যক্তি মাথায় বস্তা তুলে দিতে তার নিকট সহযোগিতা চান। এ সময় সহযোগিতা করতে সে ওই সেন্টারের দোতলায় ওঠার সময় পেছন থেকে আরও একজন অপরিচিত ব্যক্তি তার পিছু নেয়। পরে তারা দু’জন মিলে নয়নকে ওই সেন্টারের ৩য় তলায় তুলে হাত-পা বেঁধে যৌন নির্যাতন করে। বাথরুম পরিষ্কারের কাজে ব্যবহৃত ব্রাশ জোর করে তার পায়ুপথে ঢুকিয়ে দেয়।
ভুক্তভোগী কিশোরের ভাই আরও বলেন, এক পর্যায়ে ওই ব্রাশটি ভেঙে একটি অংশ কিশোরের পায়ু পথে থেকে যায়। এতে ব্যাপক রক্তক্ষরণ শুরু হলে তারা পালিয়ে যায়। দীর্ঘ ২ ঘণ্টা বাথরুমে পড়ে থাকে। নানা চেষ্টার পর হাতের বাঁধন খুলে তার দোকানের মালিককে কল দেয়।
পরে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে অজ্ঞান অবস্থায় প্রথমে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে তার পায়ুপথ থেকে ব্রাশের ভেঙে যাওয়া অংশ বের করা হয়। এ বিষয়ে নয়ন সুস্থ্য হলে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে ছাগলনাইয়া থানার ওসি হাসান ইমাম জানান, তিনি ঘটনাটি শুনেছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে নির্যাতিত নয়ন ছাগলনাইয়া বাজারের একটি দোকানের কর্মচারী। সে ওই উপজেলার উত্তর জশপুর গ্রামের বাসিন্দা। সোমবার (২০ মে) সকালে এ বিষয়ে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কিশোরের ভাই আবদুর রহমান।
তিনি বলেন, শনিবার কর্মস্থল থেকে যোহরের নামাজ পড়তে বের হয় নয়ন। নামাজ শেষে ফেরার সময় আহমেদ শপিং সেন্টারে নিচে অপরিচিত এক ব্যক্তি মাথায় বস্তা তুলে দিতে তার নিকট সহযোগিতা চান। এ সময় সহযোগিতা করতে সে ওই সেন্টারের দোতলায় ওঠার সময় পেছন থেকে আরও একজন অপরিচিত ব্যক্তি তার পিছু নেয়। পরে তারা দু’জন মিলে নয়নকে ওই সেন্টারের ৩য় তলায় তুলে হাত-পা বেঁধে যৌন নির্যাতন করে। বাথরুম পরিষ্কারের কাজে ব্যবহৃত ব্রাশ জোর করে তার পায়ুপথে ঢুকিয়ে দেয়।
ভুক্তভোগী কিশোরের ভাই আরও বলেন, এক পর্যায়ে ওই ব্রাশটি ভেঙে একটি অংশ কিশোরের পায়ু পথে থেকে যায়। এতে ব্যাপক রক্তক্ষরণ শুরু হলে তারা পালিয়ে যায়। দীর্ঘ ২ ঘণ্টা বাথরুমে পড়ে থাকে। নানা চেষ্টার পর হাতের বাঁধন খুলে তার দোকানের মালিককে কল দেয়।
পরে সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে অজ্ঞান অবস্থায় প্রথমে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে তার পায়ুপথ থেকে ব্রাশের ভেঙে যাওয়া অংশ বের করা হয়। এ বিষয়ে নয়ন সুস্থ্য হলে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে ছাগলনাইয়া থানার ওসি হাসান ইমাম জানান, তিনি ঘটনাটি শুনেছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।