এবার ইরানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ মোখবার। সোমবার (২০ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। খবর আল জাজিরার।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবারকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে খামেনি বলেন, সংবিধানের ১৩১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে মোখবার নির্বাহী শাখার নেতৃত্বের দায়িত্বে রয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, মোখবারকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আয়োজনের জন্য আইন ও বিচার বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫০ দিন কাজ করতে হবে।
এদিকে মোখবারের জন্ম ১৯৫৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর। রাইসির মতো মোখবারকে সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ঘনিষ্ঠ হিসেবে দেখা হয়। সংবিধান সংশোধনের পরবর্তী সময়ে ইরানের সপ্তম ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মোখবার। একসময় ইরানের খুজেস্তান প্রদেশের গভর্নর ছিলেন তিনি।
ইরানে একসময় প্রধানমন্ত্রীর পদ ছিল। ১৯৮৯ সালে তা বিলুপ্ত করা হয়। প্রেসিডেন্টের পরবর্তী পদে বসানো হয় একজন ভাইস প্রেসিডেন্টকে। তবে প্রেসিডেন্টের মতো এই পদ নির্বাচিত নয়। ভাইস প্রেসিডেন্টকে নিয়োগ দেয়া হয়। ২০২১ সালের আগস্টে ইরানের প্রেসিডেন্ট হন ইব্রাহিম রাইসি। এর পরপরই খামেনির অনুমতি সাপেক্ষে মোহাম্মদ মোখবারকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেয়া হয়।
অন্যদিকে, ইরানের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আলী বাঘেরি কানিকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সোমবার (২০ মে) তাকে নিয়োগ দেয় ইরানের মন্ত্রিসভা। শনিবার (১৮ মে) কয়েকজন সহযোগীসহ আজারবাইজান সফরে যান প্রেসিডেন্ট রাইসি। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠান শেষে ফিরে আসার পথে রোববার (১৯ মে) বিকেলে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রেসিডেন্ট রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আবদুল্লাহিয়ানের পাশাপাশি হেলিকপ্টারটিতে ইরানের আরও বেশ কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তাও ছিলেন। বিধ্বস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সোমবার (২০ মে) ভোরে হেলিকপ্টারটির সন্ধান পায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় পুরোপুরি বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখতে পায় উদ্ধারকারী দল।
সোমবার (২০ মে) টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট পীর হোসেইন কোলিভান্দ বলেন, দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টার অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে। লাশগুলো এখন পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের তাবরিজে পাঠানো হচ্ছে।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবারকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
এক বিবৃতিতে খামেনি বলেন, সংবিধানের ১৩১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে মোখবার নির্বাহী শাখার নেতৃত্বের দায়িত্বে রয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, মোখবারকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আয়োজনের জন্য আইন ও বিচার বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫০ দিন কাজ করতে হবে।
এদিকে মোখবারের জন্ম ১৯৫৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর। রাইসির মতো মোখবারকে সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ঘনিষ্ঠ হিসেবে দেখা হয়। সংবিধান সংশোধনের পরবর্তী সময়ে ইরানের সপ্তম ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মোখবার। একসময় ইরানের খুজেস্তান প্রদেশের গভর্নর ছিলেন তিনি।
ইরানে একসময় প্রধানমন্ত্রীর পদ ছিল। ১৯৮৯ সালে তা বিলুপ্ত করা হয়। প্রেসিডেন্টের পরবর্তী পদে বসানো হয় একজন ভাইস প্রেসিডেন্টকে। তবে প্রেসিডেন্টের মতো এই পদ নির্বাচিত নয়। ভাইস প্রেসিডেন্টকে নিয়োগ দেয়া হয়। ২০২১ সালের আগস্টে ইরানের প্রেসিডেন্ট হন ইব্রাহিম রাইসি। এর পরপরই খামেনির অনুমতি সাপেক্ষে মোহাম্মদ মোখবারকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নিয়োগ দেয়া হয়।
অন্যদিকে, ইরানের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে আলী বাঘেরি কানিকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সোমবার (২০ মে) তাকে নিয়োগ দেয় ইরানের মন্ত্রিসভা। শনিবার (১৮ মে) কয়েকজন সহযোগীসহ আজারবাইজান সফরে যান প্রেসিডেন্ট রাইসি। সেখানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে একটি অনুষ্ঠান শেষে ফিরে আসার পথে রোববার (১৯ মে) বিকেলে পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের পাহাড়ি এলাকায় হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
প্রেসিডেন্ট রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আবদুল্লাহিয়ানের পাশাপাশি হেলিকপ্টারটিতে ইরানের আরও বেশ কয়েকজন সিনিয়র কর্মকর্তাও ছিলেন। বিধ্বস্ত হওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সোমবার (২০ মে) ভোরে হেলিকপ্টারটির সন্ধান পায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি। দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় পুরোপুরি বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখতে পায় উদ্ধারকারী দল।
সোমবার (২০ মে) টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ইরানের রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট পীর হোসেইন কোলিভান্দ বলেন, দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টার অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান শেষ হয়েছে। লাশগুলো এখন পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের তাবরিজে পাঠানো হচ্ছে।