এবার কিশোরগঞ্জের ভৈরবে র্যাব ক্যাম্পে নারীর মৃত্যুর ঘটনায় ক্যাম্প কমান্ডার ফাহিম ফয়সালকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও কয়েকজন বদলি হতে পারে বলে জানা গেছে। রোববার (১৯) র্যাব হেডকোয়ার্টার থেকে তাকে প্রত্যাহারের আদেশ দেওয়া হয়। আজ থেকে আদেশটি কার্যকর হবে।
এদিকে কমান্ডার ফাহিম ফয়সালকে বদলির বিষয়ে জানতে চাইলে র্যাবের মুখপাত্র ও কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, বদলি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। এই ঘটনার সঙ্গে নান্দাইলের ওই নারীর মৃত্যুর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে র্যাবের ভৈরব ক্যাম্পে সুরাইয়া খাতুন (৫২) নামের এক নারী আসামির মৃত্যু হয়। জানা যায়, তিনি তার পুত্রবধূ রেখা আক্তার হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলে। র্যাব হেফাজতে মৃত্যুর দুদিনের মাথায় ওই ক্যাম্পের কমান্ডারকে বদলি করা হলো।
এদিকে রেখা আক্তার হত্যা মামলার আসামি ছিলেন এই সুরাইয়া খাতুন ও তার স্বামী আজিজুল ইসলাম। এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন এসআই নাজমুল হাসান। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুই আসামিকে নান্দাইল মডেল থানায় ডেকে নেন এসআই নাজমুল। সেখানে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে কিছুক্ষণ পরে তাদের ছেড়ে দেন।
থানার সামনে আসতেই র্যাবের একটি দল সুরাইয়াকে আটক করে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এরপর শুক্রবার সকালে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুরাইয়া খাতুনকে মৃত ঘোষণা করে। এ মৃত্যুর ঘটনায় সুরাইয়া খাতুনের স্বামী আজিজুল ইসলাম র্যাবের হেফাজতে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
এদিকে কমান্ডার ফাহিম ফয়সালকে বদলির বিষয়ে জানতে চাইলে র্যাবের মুখপাত্র ও কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, বদলি একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। এই ঘটনার সঙ্গে নান্দাইলের ওই নারীর মৃত্যুর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার রাতে র্যাবের ভৈরব ক্যাম্পে সুরাইয়া খাতুন (৫২) নামের এক নারী আসামির মৃত্যু হয়। জানা যায়, তিনি তার পুত্রবধূ রেখা আক্তার হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইলে। র্যাব হেফাজতে মৃত্যুর দুদিনের মাথায় ওই ক্যাম্পের কমান্ডারকে বদলি করা হলো।
এদিকে রেখা আক্তার হত্যা মামলার আসামি ছিলেন এই সুরাইয়া খাতুন ও তার স্বামী আজিজুল ইসলাম। এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন এসআই নাজমুল হাসান। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দুই আসামিকে নান্দাইল মডেল থানায় ডেকে নেন এসআই নাজমুল। সেখানে সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে কিছুক্ষণ পরে তাদের ছেড়ে দেন।
থানার সামনে আসতেই র্যাবের একটি দল সুরাইয়াকে আটক করে ভৈরব ক্যাম্পে নিয়ে যায়। এরপর শুক্রবার সকালে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুরাইয়া খাতুনকে মৃত ঘোষণা করে। এ মৃত্যুর ঘটনায় সুরাইয়া খাতুনের স্বামী আজিজুল ইসলাম র্যাবের হেফাজতে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।