এবার ফরিদপুরের নগরকান্দায় ভূত আতঙ্কে ২০ শিক্ষার্থীর অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আজ রোববার (১৯ মে) দুপুরে উপজেলা সদরে অবস্থিত শহিদ মুক্তিযোদ্ধা আক্রামুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন ৬ষ্ঠ শ্রেণি ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভূত আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের কেউ বলছে, লম্বা কালো অবয়ব, কেউবা বলছে, লাল ভয়ানক কিছু দেখেছে।
আবার কেউ বলছে, আমি দেখি নাই তবে আমাকে ধাক্কা মেরেছে, আমাকে হাত ধরে টান মেরেছে- এমন কথা। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা বিদ্যালয়ে ছুটে আসেন। একই সময় স্থানীয় লোকজন স্কুলে ভিড় জমায়।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফী বিন কবির, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান শাকিল ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমানও ওই বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুব আলী মিঞা বলেন, প্রচণ্ড গরমের কারণে শিক্ষার্থীরা হয়তো চোখে ঝাপসা দেখেছেন। এতে সবাই আতঙ্কিত হলে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জয়দেব কুমার সরকার বলেন, এরকম ঘটনার খবর শুনে একটি মেডিকেল টিম বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তবে সবাই এখন সুস্থ।
এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফী বিন কবির বলেন, প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীরা চোখে ঝাপসা কিছু দেখে সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এরপরও বিষয়টি আরও গভীরভাবে তদন্তের জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে বিদ্যালয়ে ক্লাস চলাকালীন ৬ষ্ঠ শ্রেণি ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভূত আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের কেউ বলছে, লম্বা কালো অবয়ব, কেউবা বলছে, লাল ভয়ানক কিছু দেখেছে।
আবার কেউ বলছে, আমি দেখি নাই তবে আমাকে ধাক্কা মেরেছে, আমাকে হাত ধরে টান মেরেছে- এমন কথা। এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা বিদ্যালয়ে ছুটে আসেন। একই সময় স্থানীয় লোকজন স্কুলে ভিড় জমায়।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফী বিন কবির, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান শাকিল ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আমিনুর রহমানও ওই বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুব আলী মিঞা বলেন, প্রচণ্ড গরমের কারণে শিক্ষার্থীরা হয়তো চোখে ঝাপসা দেখেছেন। এতে সবাই আতঙ্কিত হলে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছে।
নগরকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জয়দেব কুমার সরকার বলেন, এরকম ঘটনার খবর শুনে একটি মেডিকেল টিম বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তবে সবাই এখন সুস্থ।
এদিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাফী বিন কবির বলেন, প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীরা চোখে ঝাপসা কিছু দেখে সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এরপরও বিষয়টি আরও গভীরভাবে তদন্তের জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।