এবার রাজধানীর ওয়ারীর বনগ্রাম রোডের একটি ফ্ল্যাটে বাথরুমে বালতির পানিতে ডুবে আমেনা আক্তার নামে এক বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার (১৮) দুপুর বারোটার দিকে অচেতন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক শিশু আমেনাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে শিশু আমেনা ফেনীর শিলুয়া গ্রামের তাজুল ইসলামের মেয়ে। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে ওয়ারী এলাকার বনগ্রাম রোডের আশরাফ গার্ডেনের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতো। দুই বোন এক ভাইয়ের মাঝে আমেনা সবার ছোট।
শিশুর মা খোদেজা আক্তার কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমি তখন নাস্তা বানাচ্ছিলাম। সবার অগোচরে কখন যে আমার আমেনা খেলতে খেলতে বাথরুমের পানিতে পড়ে যায় তা আমি নিজেও জানি না। নাস্তা বানানো শেষে আমার আমেনাকে দেখতে না পেয়ে খুঁজতে থাকি। এক পর্যায়ে দেখি বাথরুমের বালতির পানিতে উপুড় হয়ে পড়ে আছে আমার আমেনা। দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা জানান আমার আমেনা আর বেঁচে নেই।
‘ভাইরে কেন এটা ঘটলো আমি নিজেও জানি না। আল্লাহ এটা তুমি কি করলা আমার আমেনাকে কেন তুমি নিয়া গেলা। ও আমার সারাটা ঘর টুকটুক করে খেলে বেড়াতো। এখন আমার সেই ঘরটা খালি হইয়া গেল।’
অপরদিকে শিশু আমেনার মারা যাওয়ার খবর পেয়ে নবাবপুরের মেশিনারি পার্টস ব্যবসায়ী বাবা তাজুল ইসলাম ছুটে আসেন ঢাকা মেডিকেলে। শিশু আমেনাকে হারিয়ে বাবা-মায়ের আত্মচিৎকারে ভারী হয়ে ওেঠে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগ।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, শিশু আমেনার মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে আমরা বিষয়টি অবগত করেছি।।
এদিকে শিশু আমেনা ফেনীর শিলুয়া গ্রামের তাজুল ইসলামের মেয়ে। বর্তমানে পরিবারের সঙ্গে ওয়ারী এলাকার বনগ্রাম রোডের আশরাফ গার্ডেনের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতো। দুই বোন এক ভাইয়ের মাঝে আমেনা সবার ছোট।
শিশুর মা খোদেজা আক্তার কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, আমি তখন নাস্তা বানাচ্ছিলাম। সবার অগোচরে কখন যে আমার আমেনা খেলতে খেলতে বাথরুমের পানিতে পড়ে যায় তা আমি নিজেও জানি না। নাস্তা বানানো শেষে আমার আমেনাকে দেখতে না পেয়ে খুঁজতে থাকি। এক পর্যায়ে দেখি বাথরুমের বালতির পানিতে উপুড় হয়ে পড়ে আছে আমার আমেনা। দ্রুত তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা জানান আমার আমেনা আর বেঁচে নেই।
‘ভাইরে কেন এটা ঘটলো আমি নিজেও জানি না। আল্লাহ এটা তুমি কি করলা আমার আমেনাকে কেন তুমি নিয়া গেলা। ও আমার সারাটা ঘর টুকটুক করে খেলে বেড়াতো। এখন আমার সেই ঘরটা খালি হইয়া গেল।’
অপরদিকে শিশু আমেনার মারা যাওয়ার খবর পেয়ে নবাবপুরের মেশিনারি পার্টস ব্যবসায়ী বাবা তাজুল ইসলাম ছুটে আসেন ঢাকা মেডিকেলে। শিশু আমেনাকে হারিয়ে বাবা-মায়ের আত্মচিৎকারে ভারী হয়ে ওেঠে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগ।
এদিকে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, শিশু আমেনার মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগ মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত হলেও সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে আমরা বিষয়টি অবগত করেছি।।