এবার চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বাড়াদী ইউনিয়নের নতিডাঙ্গা গ্রামের এক যুবকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনশন করেছেন এক সন্তানের জননী। গতকাল শুক্রবার (১৭ মে) সকালে এ ঘটনা ঘটে। এরপর ওই দিন বিকেলে উপজেলার জেহালা ইউনিয়ন পরিষদে প্রায় লক্ষাধিক টাকায় ঘটনাটি মিমাংসা করা হয় বলে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আলমডাঙ্গার নতিডাঙ্গা গ্রামের দক্ষিণপাড়ার ইউনুসের ছেলে হুসাইন আলীর সঙ্গে মোবাইলে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া সম্পর্ক চলে আসছিল। গতকাল শুক্রবার সকালে প্রবাসীর স্ত্রী বিয়ের দাবিতে বিষের বোতল হাতে নিয়ে হুসাইনের বাড়িতে আসেন।
এ বিষয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর শাশুড়ি বলেন, আমার ছেলে দেশের বাইরে থাকে। এই সুযোগে পুত্রবধূর মোবাইল ফোনে হুসাইন আলী নামে এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে। গত ঈদের দিন পুত্রবধূ ওই যুবকের বাড়িতে চলে যায়। আমরা বুঝিয়ে শুনিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসি। এরপরও গোপনে তাদের সম্পর্ক চলতে থাকে। গতকাল শুক্রবার সকালে পরিকল্পনা করে আবারো হুসাইনের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে চলে যায়। এ ঘটনায় জেহালা ইউপি চেয়ারম্যান প্রায় এক লাখ টাকায় মিমাংসা করেছে। সেই টাকা ভাগবাটোয়ারাও হয়েছে বলে শুনেছি।
এ বিষয়ে যুবক হুসাইনের মা পারভিন বলেন, সকালে ওই মেয়ে বিষের বোতল নিয়ে আমার বাড়িতে চলে আসে। আমি ওই মেয়েকে নিয়ে তার বাপের বাড়িতে রাখতে যায়। এসময় ওই মেয়ের পরিবারের আমাকে আটকে রেখে আমার ছেলেকে হাজির করে। পরে জেহালা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান সিলন আলির উপস্থিতিতে মিমাংসা হয়। তবে আমি সেখানে ছিলাম না, চলে এসেছিলাম। তারা প্রথমে এক লাখ টাকা দাবি করে আমাদের থেকে। পরে আমরা ৯৬ হাজার টাকা ম্যানেজ দিলে মিমাংসা করে দেয়।
এদিকে অভিযুক্ত হুসাইনের মামা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা নজরুল ইসলাম বলেন, সামান্য কিছু টাকা দিয়ে মিমাংসা করা হয়েছে। তবে টাকার পরিমাণ কত জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য না করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য শরিফুল ইসলাম বলেন, ১ নং ওয়ার্ডের মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে। আমি বিষয়টি জেনেছি। মেয়েটা বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে যুবক হুসাইনের বাড়িতে অনশন করেছিল। পরে জেহালা ইউপি চেয়ারম্যান তার পরিষদের বসে ৯০ হাজার টাকার দিয়ে মিমাংসা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে। এ বিষয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হুসাইনের মামা নজরুল ইসলাম বিস্তারিত বলতে পারবেন। এদিকে জেহালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিলন আলীর ব্যক্তিগতকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আলমডাঙ্গার নতিডাঙ্গা গ্রামের দক্ষিণপাড়ার ইউনুসের ছেলে হুসাইন আলীর সঙ্গে মোবাইলে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রবাসীর স্ত্রীর পরকীয়া সম্পর্ক চলে আসছিল। গতকাল শুক্রবার সকালে প্রবাসীর স্ত্রী বিয়ের দাবিতে বিষের বোতল হাতে নিয়ে হুসাইনের বাড়িতে আসেন।
এ বিষয়ে প্রবাসীর স্ত্রীর শাশুড়ি বলেন, আমার ছেলে দেশের বাইরে থাকে। এই সুযোগে পুত্রবধূর মোবাইল ফোনে হুসাইন আলী নামে এক যুবকের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে। গত ঈদের দিন পুত্রবধূ ওই যুবকের বাড়িতে চলে যায়। আমরা বুঝিয়ে শুনিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসি। এরপরও গোপনে তাদের সম্পর্ক চলতে থাকে। গতকাল শুক্রবার সকালে পরিকল্পনা করে আবারো হুসাইনের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে চলে যায়। এ ঘটনায় জেহালা ইউপি চেয়ারম্যান প্রায় এক লাখ টাকায় মিমাংসা করেছে। সেই টাকা ভাগবাটোয়ারাও হয়েছে বলে শুনেছি।
এ বিষয়ে যুবক হুসাইনের মা পারভিন বলেন, সকালে ওই মেয়ে বিষের বোতল নিয়ে আমার বাড়িতে চলে আসে। আমি ওই মেয়েকে নিয়ে তার বাপের বাড়িতে রাখতে যায়। এসময় ওই মেয়ের পরিবারের আমাকে আটকে রেখে আমার ছেলেকে হাজির করে। পরে জেহালা ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান সিলন আলির উপস্থিতিতে মিমাংসা হয়। তবে আমি সেখানে ছিলাম না, চলে এসেছিলাম। তারা প্রথমে এক লাখ টাকা দাবি করে আমাদের থেকে। পরে আমরা ৯৬ হাজার টাকা ম্যানেজ দিলে মিমাংসা করে দেয়।
এদিকে অভিযুক্ত হুসাইনের মামা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা নজরুল ইসলাম বলেন, সামান্য কিছু টাকা দিয়ে মিমাংসা করা হয়েছে। তবে টাকার পরিমাণ কত জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য না করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
বাড়াদী ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য শরিফুল ইসলাম বলেন, ১ নং ওয়ার্ডের মধ্যে ঘটনাটি ঘটেছে। আমি বিষয়টি জেনেছি। মেয়েটা বিষের বোতল নিয়ে বিয়ের দাবিতে যুবক হুসাইনের বাড়িতে অনশন করেছিল। পরে জেহালা ইউপি চেয়ারম্যান তার পরিষদের বসে ৯০ হাজার টাকার দিয়ে মিমাংসা করেছে বলে শোনা যাচ্ছে। এ বিষয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হুসাইনের মামা নজরুল ইসলাম বিস্তারিত বলতে পারবেন। এদিকে জেহালা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিলন আলীর ব্যক্তিগতকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।