এবার মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে দুই ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের অবস্থান ১১০তম। আর মার্চে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১২তম। একই সময়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতিতেও দুই ধাপ এগিয়ে ১০৮ থেকে ১০৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ।
এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোবাইল ইন্টারনেট গতি হিসাব করে এ তথ্য জানিয়েছে ইন্টারনেট অ্যাকসেস ও পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস কোম্পানি ওকলার। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওকলার তথ্যানুযায়ী, এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটে গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ২৩ দশমিক ৮৩ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আর আপলোড স্পিড ছিল ১০ দশমিক ৮০ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)।
একই সময়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ডাউনলোডের গতি ছিল ৪৬ দশমিক ৫২ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আপলোড গতি ছিল ৪৫ দশমিক ৩১ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে যেমন উত্থান-পতন হয়েছে, সেই তুলনায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতির র্যাঙ্কিংয়ে কিছুটা স্থিতিশীল বাংলাদেশ।
২০২৩ সালের অক্টোবরে ১০৮তম, নভেম্বরে ১০৭তম, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে ১০৮তম, ফেব্রুয়ারিতে ১০৭তম অবস্থান ছিল বাংলাদেশের। মার্চে এক ধাপ পিছিয়ে ১০৮তম অবস্থানে নেমে গেলেও এপ্রিলে দুই ধাপ এগিয়ে ১০৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে।
এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোবাইল ইন্টারনেট গতি হিসাব করে এ তথ্য জানিয়েছে ইন্টারনেট অ্যাকসেস ও পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস কোম্পানি ওকলার। প্রতিষ্ঠানটির সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ওকলার তথ্যানুযায়ী, এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটে গড় ডাউনলোড স্পিড ছিল ২৩ দশমিক ৮৩ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আর আপলোড স্পিড ছিল ১০ দশমিক ৮০ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)।
একই সময়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটে ডাউনলোডের গতি ছিল ৪৬ দশমিক ৫২ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আপলোড গতি ছিল ৪৫ দশমিক ৩১ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে যেমন উত্থান-পতন হয়েছে, সেই তুলনায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের গতির র্যাঙ্কিংয়ে কিছুটা স্থিতিশীল বাংলাদেশ।
২০২৩ সালের অক্টোবরে ১০৮তম, নভেম্বরে ১০৭তম, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে ১০৮তম, ফেব্রুয়ারিতে ১০৭তম অবস্থান ছিল বাংলাদেশের। মার্চে এক ধাপ পিছিয়ে ১০৮তম অবস্থানে নেমে গেলেও এপ্রিলে দুই ধাপ এগিয়ে ১০৬তম অবস্থানে উঠে এসেছে।