এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়। এক সময় গ্রামে হাটবারের বাইরে কিছু পাওয়া যেতো না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে। আমাদের গ্রামের বাজার পাটগাতিতে ঈদের আগে ২০০টি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প-কলকারখানাও তত বাড়ছে।
আজ শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা আগামী ৬ তারিখে (৬ জুন) বাজেট দেবো। বাজেট আমরা ঠিকমতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে, সেটা পরবর্তীসময়ে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।
তিনি বলেন, আমি আজ অর্থনীতি সমিতির প্রোগ্রামে এসেছি। এখানে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। আমার কিন্তু তা নেই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেছি। অর্থনীতির সূক্ষ্ম ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। তবে এতটুকু বুঝি, কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান থেকেই আমি এগুলো শিখেছি। তিনি তো বেশিরভাগ সময়ই জেলে থাকতেন। যতক্ষণ বাইরে থাকতেন, আমাদের সঙ্গে গল্প করতেন- কীভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে চান, কীভাবে গ্রামগুলোকে সাজাবেন।
তিনি বলেন, ৯৬ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি তখন ৪০ লাখ মেট্রিকটন খাদ্য ঘাটতি ছিল। আমরাই প্রথম দেশকে খাদ্যে স্বংয়সম্পন্ন করি। যেটা বিএনপি প্রচণ্ড বাধা দেয়। সাইফুর রহমান বলেছিল খাদ্যে স্বয়ং সম্পন্ন হওয়া ভালো না, বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। আমি প্রশ্ন করেছিলাম, আমরা কি সারা জীবন ভিক্ষা করবো? না নিজের পায়ে দাঁড়াবো? আমরা খাদ্য উৎপাদন করবো। প্রয়োজনে অন্যদের খাওয়াবো।
আজ শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা আগামী ৬ তারিখে (৬ জুন) বাজেট দেবো। বাজেট আমরা ঠিকমতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে, সেটা পরবর্তীসময়ে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।
তিনি বলেন, আমি আজ অর্থনীতি সমিতির প্রোগ্রামে এসেছি। এখানে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। আমার কিন্তু তা নেই। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেছি। অর্থনীতির সূক্ষ্ম ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। তবে এতটুকু বুঝি, কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, আমার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান থেকেই আমি এগুলো শিখেছি। তিনি তো বেশিরভাগ সময়ই জেলে থাকতেন। যতক্ষণ বাইরে থাকতেন, আমাদের সঙ্গে গল্প করতেন- কীভাবে দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে চান, কীভাবে গ্রামগুলোকে সাজাবেন।
তিনি বলেন, ৯৬ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি তখন ৪০ লাখ মেট্রিকটন খাদ্য ঘাটতি ছিল। আমরাই প্রথম দেশকে খাদ্যে স্বংয়সম্পন্ন করি। যেটা বিএনপি প্রচণ্ড বাধা দেয়। সাইফুর রহমান বলেছিল খাদ্যে স্বয়ং সম্পন্ন হওয়া ভালো না, বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। আমি প্রশ্ন করেছিলাম, আমরা কি সারা জীবন ভিক্ষা করবো? না নিজের পায়ে দাঁড়াবো? আমরা খাদ্য উৎপাদন করবো। প্রয়োজনে অন্যদের খাওয়াবো।