এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত পাইলট আসিম জাওয়াদের পরিবার। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় গণভবনে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন তারা। এ সময় আসিম জাওয়াদের বাবা মো. আমান উল্লাহ, মা নিলুফার আক্তার, স্ত্রী রিফাত আন্তোরা, কন্যা আয়েজা ও পুত্র আয়াজ উপস্থিত ছিলেন।
জাওয়াদের মা প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে ও পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৯ মে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গুরুতর আহত হোন পাইলট জাওয়াদ।
পরে ওইদিন দুপুর সাড় ১২টার দিকে বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।
এদিকে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে আগুন ধরে যায়। এ সময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাস্যুট দিয়ে নেমে যান। এক পর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়
প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ২০ মার্চ আসিম জাওয়াদ জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালে তিনি ঢাকার সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে এসএসসি এবং ২০০৯ সালে সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাডেটদের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান সোর্ড অব অনার প্রাপ্তিসহ জিডি (পি) শাখায় কমিশন লাভ করেন।
জাওয়াদের মা প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পরেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে ও পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৯ মে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গুরুতর আহত হোন পাইলট জাওয়াদ।
পরে ওইদিন দুপুর সাড় ১২টার দিকে বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আইএসপিআর জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়।
এদিকে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে আগুন ধরে যায়। এ সময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাস্যুট দিয়ে নেমে যান। এক পর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়
প্রসঙ্গত, ১৯৯২ সালের ২০ মার্চ আসিম জাওয়াদ জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালে তিনি ঢাকার সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল থেকে এসএসসি এবং ২০০৯ সালে সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালের ১ ডিসেম্বর ক্যাডেটদের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান সোর্ড অব অনার প্রাপ্তিসহ জিডি (পি) শাখায় কমিশন লাভ করেন।