আজ বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি ও সংসদ সদস্য (এমপি) শাজাহান খান বলেছেন, মানুষ আনন্দ-উৎসবে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এমনকি বিরোধীদল সভা-সমাবেশ ও আন্দোলনের নামে অর্থ খরচ করছে, তাতে মনে হয় না টাকার অভাব আছে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের হাতে টাকা আছে। মানুষ অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল, সেটা কিন্তু নেই। আজ বুধবার ৩১ মে সকালে মাদারীপুর সদর উপজেলা চত্বরে মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে কার্ডধারী জেলেদের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থানের অংশ হিসেবে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও মহামারি করোনার কারণে দ্রব্যমূল্য ব্যাপক হারে বেড়েছে। দ্রব্যমূল্য সহনশীল রাখতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। দ্রব্যমূল্য কমানো নিয়ে শ্রমিকরা দাবি তুলেছেন। এবারের বাজেটে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর বিষয়ে মতামত দেওয়া হবে, কীভাবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কর ও ভ্যাট মওকুফ করে হলেও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সরকার ব্যবস্থা নেবে বলে আশা রাখি।
এদিকে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে দেশীয় প্রজাতির মাছ ও শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প গোপালগঞ্জের আওতায় সুবিধাভোগীদের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে ৬০ জেলেদের প্রত্যেককে দুটি করে ছাগল, একটি খোয়ার (ছাগলের ঘর), ছাগলের খাদ্য ও ওষুধ বিতরণ করা হয় এবং ৪০ জেলেদের পাঁচজনের একটি গ্রুপ করে আটটি জাল বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, মানুষের হাতে টাকা আছে। মানুষ অর্থনৈতিকভাবে অসচ্ছল, সেটা কিন্তু নেই। আজ বুধবার ৩১ মে সকালে মাদারীপুর সদর উপজেলা চত্বরে মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে কার্ডধারী জেলেদের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থানের অংশ হিসেবে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ ও মহামারি করোনার কারণে দ্রব্যমূল্য ব্যাপক হারে বেড়েছে। দ্রব্যমূল্য সহনশীল রাখতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। দ্রব্যমূল্য কমানো নিয়ে শ্রমিকরা দাবি তুলেছেন। এবারের বাজেটে প্রধানমন্ত্রীর কাছে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর বিষয়ে মতামত দেওয়া হবে, কীভাবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কর ও ভ্যাট মওকুফ করে হলেও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে সরকার ব্যবস্থা নেবে বলে আশা রাখি।
এদিকে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে দেশীয় প্রজাতির মাছ ও শামুক সংরক্ষণ ও উন্নয়ন প্রকল্প গোপালগঞ্জের আওতায় সুবিধাভোগীদের মধ্যে বিকল্প কর্মসংস্থান হিসেবে ৬০ জেলেদের প্রত্যেককে দুটি করে ছাগল, একটি খোয়ার (ছাগলের ঘর), ছাগলের খাদ্য ও ওষুধ বিতরণ করা হয় এবং ৪০ জেলেদের পাঁচজনের একটি গ্রুপ করে আটটি জাল বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে।