আজ রাতে দেশের আট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দিনগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, যশোর, কুষ্টিয়া এবং বরিশাল অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক গণমাধ্যমকে বলেন, আগামী ২১ মে এর পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীকালে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে কোথায় আঘাত হানতে পারে সেটি এখনই যাবে যাচ্ছে না। এটির গতিপ্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে। এদিকে ভারতের আবহাওয়া অফিস বলছে, চলতি মাসের শেষের দিকেই পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আছড়ে পড়তে পারে শক্তিশালী এ ঘূর্ণিঝড়।
এতে বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, যশোর, কুষ্টিয়া এবং বরিশাল অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক গণমাধ্যমকে বলেন, আগামী ২১ মে এর পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীকালে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে কোথায় আঘাত হানতে পারে সেটি এখনই যাবে যাচ্ছে না। এটির গতিপ্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে। এদিকে ভারতের আবহাওয়া অফিস বলছে, চলতি মাসের শেষের দিকেই পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আছড়ে পড়তে পারে শক্তিশালী এ ঘূর্ণিঝড়।