এবার পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেট অধিনায়ক সাঈদ আনোয়ারের এক মন্তব্যে তোলপাড় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। তার মতে, মেয়েরা চাকরিতে যাওয়ার কারণে বিবাহবিচ্ছেদ বেড়েছে! আনোয়ারের মতে পাকিস্তানে গত ৩ বছর বিবাহবিচ্ছেদ অন্তত ৩০ শতাংশ বেড়েছে। যার মূলে রয়েছে দেশটিতে নারীদের কাজে অংশ নেয়া।
এক ভিডিওতে আনোয়ার বলেন, ‘পাকিস্তানে নারীরা চাকরি করা শুরু করেছে, এরপর গত ৩ বছরে অন্তত ৩০ শতাংশ বিবাহবিচ্ছেদ বেড়েছে। স্ত্রীরা বলে, তুমি জাহান্নামে যাও আমি এখন নিজে উপার্জন করতে পারি। আমি ঘর নিজেই চালাতে পারি। এটা আসলে একটা গেম প্ল্যান, আপনি সঠিক নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত এই গেম প্ল্যান বুঝতে পারবেন না।’
এক সময়ের তারকা এই ব্যাটার জানান, এমন ঘটনা তিনি বিশ্বের অনেক জায়গায় দেখেছেন, যেখানে নারীরা কাজে যাওয়ার কারণে পরিবারগুলো ধুঁকছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক জায়গায় ঘুরেছি। সম্প্রতি আমি অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপ থেকে এসেছি। তরুণরা সেখানে ধুঁকছে, পরিবারগুলোর খুবই বাজে অবস্থা। দম্পতিগুলো লড়াই করছে।’
এদিকে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও অস্ট্রেলিয়ার মেয়রও নাকি এসব বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলে জানান আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন আমার কাছে বলেছে “কীভাবে আমাদের সমাজ ভালো হবে”...অস্ট্রেলিয়ার মেয়র আমাকে বলেছেন, “আমাদের নারীরা কাজে যাওয়ার কারণে আমাদের সংস্কৃতি নষ্ট হয়ে গেছে।’
এক ভিডিওতে আনোয়ার বলেন, ‘পাকিস্তানে নারীরা চাকরি করা শুরু করেছে, এরপর গত ৩ বছরে অন্তত ৩০ শতাংশ বিবাহবিচ্ছেদ বেড়েছে। স্ত্রীরা বলে, তুমি জাহান্নামে যাও আমি এখন নিজে উপার্জন করতে পারি। আমি ঘর নিজেই চালাতে পারি। এটা আসলে একটা গেম প্ল্যান, আপনি সঠিক নির্দেশনা না পাওয়া পর্যন্ত এই গেম প্ল্যান বুঝতে পারবেন না।’
এক সময়ের তারকা এই ব্যাটার জানান, এমন ঘটনা তিনি বিশ্বের অনেক জায়গায় দেখেছেন, যেখানে নারীরা কাজে যাওয়ার কারণে পরিবারগুলো ধুঁকছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক জায়গায় ঘুরেছি। সম্প্রতি আমি অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপ থেকে এসেছি। তরুণরা সেখানে ধুঁকছে, পরিবারগুলোর খুবই বাজে অবস্থা। দম্পতিগুলো লড়াই করছে।’
এদিকে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও অস্ট্রেলিয়ার মেয়রও নাকি এসব বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বলে জানান আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন আমার কাছে বলেছে “কীভাবে আমাদের সমাজ ভালো হবে”...অস্ট্রেলিয়ার মেয়র আমাকে বলেছেন, “আমাদের নারীরা কাজে যাওয়ার কারণে আমাদের সংস্কৃতি নষ্ট হয়ে গেছে।’