বাংলাদেশের যে কয়েকজন ক্রিকেটার জাতীয় দলে পর্যাপ্ত সুযোগ পাননি তাদের মধ্যে অন্যতম ইমরুল কায়েস। দীর্ঘ সময় জাতীয় দলে খেললেও নিয়মিত ছিলেন খুব কমই। একটু বাজে পারফরম্যান্স করলেই বাদ পড়তেন দল থেকে। আবার কখনো ভালো খেলেও হারাতে হতো জায়গা।
জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন পূরণ হলেও ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলতে না পারার আক্ষেপ রয়েছে এই বাঁহাতি ওপেনারের। নিজের ক্যারিয়ারের প্রাপ্তি সম্পর্কে বলতে গিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে কায়েস বলেন, ‘জাতীয় দলে খেলতে পেরেছি খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। দেশের হয়ে প্রায় ১০-১২ বছর খেলেছি। দুইটা বিশ্বকাপ খেলেছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ না পাওয়াটা ছিল হতাশাজনক। বিশ্বকাপের আগে যতটুকু ভালো খেলার, পারফরম্যান্স করার তা আমি করেছিলাম। অধিনায়ক যখন বলে বিশ্বকাপে যাচ্ছি এরপর কনফিউশন থাকার কথা না। আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে নিশ্চিত ছিলাম যাচ্ছি। শতভাগ নিশ্চিত থেকেই বিশ্বকাপে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম। তারপরও ভেতরে ভেতরে কী হয়েছে, আমরা জানা নেই।’
দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বড় প্রভাব ফেলেছে। এটা কেউ যদি অস্বীকার করে থাকে, তাহলে আমি বলবো সে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছে। বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে ওদের কথা বার্তা নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেটা দলের জন্য ভালো কিছু ছিল না। আমি মনে করি এর দায় দু’জনকেই নিতে হবে। তাদের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়ে গেছে। কম্বিনেশনও নষ্ট হয়ে গেছে।’
জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন পূরণ হলেও ২০১৯ বিশ্বকাপ খেলতে না পারার আক্ষেপ রয়েছে এই বাঁহাতি ওপেনারের। নিজের ক্যারিয়ারের প্রাপ্তি সম্পর্কে বলতে গিয়ে দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে কায়েস বলেন, ‘জাতীয় দলে খেলতে পেরেছি খেলোয়াড় হিসেবে এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। দেশের হয়ে প্রায় ১০-১২ বছর খেলেছি। দুইটা বিশ্বকাপ খেলেছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৯ বিশ্বকাপে সুযোগ না পাওয়াটা ছিল হতাশাজনক। বিশ্বকাপের আগে যতটুকু ভালো খেলার, পারফরম্যান্স করার তা আমি করেছিলাম। অধিনায়ক যখন বলে বিশ্বকাপে যাচ্ছি এরপর কনফিউশন থাকার কথা না। আমিই একমাত্র ব্যক্তি যে নিশ্চিত ছিলাম যাচ্ছি। শতভাগ নিশ্চিত থেকেই বিশ্বকাপে যাওয়ার প্রস্তুতিও নিয়েছিলাম। তারপরও ভেতরে ভেতরে কী হয়েছে, আমরা জানা নেই।’
দেশের একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই বড় প্রভাব ফেলেছে। এটা কেউ যদি অস্বীকার করে থাকে, তাহলে আমি বলবো সে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করছে। বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে ওদের কথা বার্তা নিয়ে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেটা দলের জন্য ভালো কিছু ছিল না। আমি মনে করি এর দায় দু’জনকেই নিতে হবে। তাদের কারণে দলের পরিবেশ নষ্ট হয়ে গেছে। কম্বিনেশনও নষ্ট হয়ে গেছে।’