এবার পাকিস্তানি বলে দেশীয় পোশাক বেশি দামে বিক্রি করায় এবং মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করায় রুবাইয়াত ফাতিমা তনির ‘সানভিস বাই তনি’কে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। প্রতিষ্ঠানটির দেওয়া তথ্যে এবার এলিফ্যান্ট রোডের সুবাস্তু এরোমা শপিং কমপ্লেক্সের লাখানি কালেকশনে অভিযান চালিয়ে একই অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি সাময়িকভাবে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
গতকাল বুধবার (১৫ মে) রাতে এ অভিযান পরিচালনা করেন সংস্থাটির সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মণ্ডল। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের আব্দুল জব্বার বলেন, সানভিস বাই তনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, তারা লাখানি কালেকশন থেকে পাকিস্তানি ড্রেস কিনেছিল। তবে লাখনি কালেকশনের স্বত্বাধিকারী জানিয়েছেন, সানভিস বাই তনি কর্তৃক পাকিস্তানি ড্রেস নামে যে ড্রেসটি বিক্রি করা হয়েছে, সেটি তিনি বিক্রি করেননি।
তিনি বলেন, লাখানি কালেকশন পাকিস্তানি বলে কিছু ড্রেস লাখনি কালেকশন বিক্রি করলেও কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে কিছু ক্যাশমেমো তাদের কাছে পাওয়া গেলেও যেখানে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা দেওয়া ছিল না।
আব্দুল জব্বার আরও বলেন, লাখানি কালেকশনের সব ধরনের কার্যক্রম জনস্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো। তিনি বলেন, সানভিস বাই তনি ও লাখনি কালেকশনকে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।
এদিকে লাখানি কালেকশনের স্বত্বাধিকারী পারভেজ আনসারি মুন্না বলেন, আমার বিরুদ্ধে দেশি পোশাক বিক্রির অভিযোগ মিথ্যা। আমার কাছে কাগজপত্র আছে। ভোক্তা অধিদপ্তরকে কিছু কাগজ দেখিয়েছি। আরও কিছু কাগজ দেব। যেগুলো আমদানি করা হয়েছে এবং ভ্যাট ট্যাক্সের কাগজ এনে কাল দেখাবো। আমরা সানভিস বাই তনির কাছে কোনো পোশাক বিক্রি করিনি।
এর আগে সোমবার (১৩ মে) পাকিস্তানি বলে বেশি দামে দেশি পোশাক বিক্রি করার অভিযোগে রাজধানীর গুলশানে ‘সানভীস বাই তনি’র শোরুম সিলগালা করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
গতকাল বুধবার (১৫ মে) রাতে এ অভিযান পরিচালনা করেন সংস্থাটির সহকারী পরিচালক আব্দুল জব্বার মণ্ডল। জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের আব্দুল জব্বার বলেন, সানভিস বাই তনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, তারা লাখানি কালেকশন থেকে পাকিস্তানি ড্রেস কিনেছিল। তবে লাখনি কালেকশনের স্বত্বাধিকারী জানিয়েছেন, সানভিস বাই তনি কর্তৃক পাকিস্তানি ড্রেস নামে যে ড্রেসটি বিক্রি করা হয়েছে, সেটি তিনি বিক্রি করেননি।
তিনি বলেন, লাখানি কালেকশন পাকিস্তানি বলে কিছু ড্রেস লাখনি কালেকশন বিক্রি করলেও কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে কিছু ক্যাশমেমো তাদের কাছে পাওয়া গেলেও যেখানে প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা দেওয়া ছিল না।
আব্দুল জব্বার আরও বলেন, লাখানি কালেকশনের সব ধরনের কার্যক্রম জনস্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হলো। তিনি বলেন, সানভিস বাই তনি ও লাখনি কালেকশনকে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল সাড়ে ৯টায় শুনানির জন্য ডাকা হয়েছে।
এদিকে লাখানি কালেকশনের স্বত্বাধিকারী পারভেজ আনসারি মুন্না বলেন, আমার বিরুদ্ধে দেশি পোশাক বিক্রির অভিযোগ মিথ্যা। আমার কাছে কাগজপত্র আছে। ভোক্তা অধিদপ্তরকে কিছু কাগজ দেখিয়েছি। আরও কিছু কাগজ দেব। যেগুলো আমদানি করা হয়েছে এবং ভ্যাট ট্যাক্সের কাগজ এনে কাল দেখাবো। আমরা সানভিস বাই তনির কাছে কোনো পোশাক বিক্রি করিনি।
এর আগে সোমবার (১৩ মে) পাকিস্তানি বলে বেশি দামে দেশি পোশাক বিক্রি করার অভিযোগে রাজধানীর গুলশানে ‘সানভীস বাই তনি’র শোরুম সিলগালা করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।