প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে বা হারিয়ে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের কাজ না। এছাড়া, নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে গাফেলতি করলে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে বলেও তিনি সতর্কবার্তা দিয়েছেন।
বুধবার (৩১ মে) দুপুরে খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ অডিটোরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে ব্রিফিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, “নির্বাচন কমিশনকে একটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে যারা ভোটারদের ভোট প্রদানের অধিকার। সেই অধিকারকে কোনোভাবে বিঘ্নিত বা প্রতিহত করা যাবে না। কোনো বাধা-বিপত্তি যেন না হয়। কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া বা হারিয়ে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নয়।”
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “কোনোরকম অনাস্থা যেন মানুষের মধ্যে না থাকে। মানুষের মধ্যে আস্থা থাকতে হবে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। আমাদের মুল সাবজেক্টে হচ্ছে ভোটাররা, তারা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারে।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে অবহেলা করা যাবে না। দায়িত্ব পালনকালে যদি নিরব থাকেন ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেন, তাহলে শাস্তির আওতায় আসতে হবে। দায়িত্ব পালনে নিষ্ঠাবান হলে সবাই উপকৃত হবে।”
সিইসি বলেন, “নির্বাচনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব প্রিজাইডিং অফিসারদের। কেন্দ্রের ভেতরে শৃঙ্খলা খুবই প্রয়োজন। দায়িত্ব হালকাভাবে নেবেন না। দায়িত্বপালনকালে কর্তৃত্ব প্রয়োগের দরকার হলে সেটাই করুন। প্রিজাইডিং কর্মকর্তা চাইলে ভোটগ্রহণ বন্ধ করতে পারেন। ভোট কেন্দ্রের ভেতর শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের।”
ব্রিফিংয়ে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী। এছাড়া জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁঞা, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. মঈনুল হক ও খুলনার পুলিশ সুপার মো. মাহবুব হাসান প্রমুখ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার (৩১ মে) দুপুরে খুলনা সরকারি মহিলা কলেজ অডিটোরিয়ামে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে ব্রিফিংয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, “নির্বাচন কমিশনকে একটা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হচ্ছে যারা ভোটারদের ভোট প্রদানের অধিকার। সেই অধিকারকে কোনোভাবে বিঘ্নিত বা প্রতিহত করা যাবে না। কোনো বাধা-বিপত্তি যেন না হয়। কোনো প্রার্থীকে জিতিয়ে দেওয়া বা হারিয়ে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নয়।”
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, “কোনোরকম অনাস্থা যেন মানুষের মধ্যে না থাকে। মানুষের মধ্যে আস্থা থাকতে হবে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে। আমাদের মুল সাবজেক্টে হচ্ছে ভোটাররা, তারা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোট প্রয়োগ করতে পারে।”
তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে অবহেলা করা যাবে না। দায়িত্ব পালনকালে যদি নিরব থাকেন ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নেন, তাহলে শাস্তির আওতায় আসতে হবে। দায়িত্ব পালনে নিষ্ঠাবান হলে সবাই উপকৃত হবে।”
সিইসি বলেন, “নির্বাচনের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব প্রিজাইডিং অফিসারদের। কেন্দ্রের ভেতরে শৃঙ্খলা খুবই প্রয়োজন। দায়িত্ব হালকাভাবে নেবেন না। দায়িত্বপালনকালে কর্তৃত্ব প্রয়োগের দরকার হলে সেটাই করুন। প্রিজাইডিং কর্মকর্তা চাইলে ভোটগ্রহণ বন্ধ করতে পারেন। ভোট কেন্দ্রের ভেতর শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের।”
ব্রিফিংয়ে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব.) ও নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী। এছাড়া জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান ভূঁঞা, খুলনা রেঞ্জ পুলিশের ডিআইজি মো. মঈনুল হক ও খুলনার পুলিশ সুপার মো. মাহবুব হাসান প্রমুখ ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।