এবার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় একদিনের ব্যবধানে পল্লব বাড়ৈ (২২) ও অশ্রু বিশ্বাস (২৪) নামের দুই বন্ধুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রেমঘটিত সমস্যার কারণে দুই বন্ধু আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার ১৪ মে সকালে গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় পল্লব বাড়ৈর মরদেহ উদ্ধার করে কোটালীপাড়া থানা পুলিশ।
অপরদিকে গতকাল সোমবার সকালে নিজ বাড়ির অদূরে গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারা দুজনেই বন্ধু ছিল। পল্লব বাড়ৈ শিকির বাজার গ্রামের গনেশ বাড়ৈ এর ছেলে এবং অশ্রু বিশ্বাস ছিকটিবাড়ী গ্রামের আশুতোষ বিশ্বাসের ছেলে।
এদিকে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পল্লব বাড়ৈর সাথে একটি মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেলে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে সে। পরে মঙ্গলবার সকালে একটি গাছে গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় তাকে দেখতে পায় স্থানীয়রা।
পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পল্লবের শার্টের পকেটে একটি চিরকুট পাওয়া যায়। চিরকুটে লেখা ছিল ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। এর আগে গতকাল সোমবার গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় পল্লবের বন্ধু অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এলাকাবাসী জানায়, প্রতিবেশী এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল অশ্রু বিশ্বাসের। সম্প্রতি ওই মেয়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। পুলিশ জানায়, উভয় ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। পল্লব বাড়ৈর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অপরদিকে ময়নাতদন্তের পর অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কোটালীপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) ফয়েজ আহম্মেদ বলেন, তারা আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।
অপরদিকে গতকাল সোমবার সকালে নিজ বাড়ির অদূরে গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তারা দুজনেই বন্ধু ছিল। পল্লব বাড়ৈ শিকির বাজার গ্রামের গনেশ বাড়ৈ এর ছেলে এবং অশ্রু বিশ্বাস ছিকটিবাড়ী গ্রামের আশুতোষ বিশ্বাসের ছেলে।
এদিকে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পল্লব বাড়ৈর সাথে একটি মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেলে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে সে। পরে মঙ্গলবার সকালে একটি গাছে গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় তাকে দেখতে পায় স্থানীয়রা।
পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। পল্লবের শার্টের পকেটে একটি চিরকুট পাওয়া যায়। চিরকুটে লেখা ছিল ‘আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়’। এর আগে গতকাল সোমবার গলায় ফাঁস দেয়া অবস্থায় পল্লবের বন্ধু অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এলাকাবাসী জানায়, প্রতিবেশী এক মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল অশ্রু বিশ্বাসের। সম্প্রতি ওই মেয়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে গেলে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে সে। পুলিশ জানায়, উভয় ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। পল্লব বাড়ৈর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অপরদিকে ময়নাতদন্তের পর অশ্রু বিশ্বাসের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে কোটালীপাড়া থানার ওসি (তদন্ত) ফয়েজ আহম্মেদ বলেন, তারা আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিভাবে ধারণা করা হচ্ছে। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।