রাজধানী ঢাকার পর চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মদিনার উদ্দেশ্য ছেড়ে গেছে হজের প্রথম ফ্লাইট। সোমবার (১২ মে) দিবাগত রাত আড়াইটায় একে একে বিমানে ওঠেন হজযাত্রীরা। এরপর রাত ৩টা ২০ মিনিটে ৪১৯ হজযাত্রী নিয়ে চট্টগ্রাম শাহ আমানত বিমানবন্দর থেকে পবিত্র মক্কার উদ্দেশ্যে উড়ে যায় বাংলাদেশের বিমানের ফ্লাইটি।
এদিকে মুসলিম উম্মার মহাসম্মেলন হজে এবার বার্তা স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জনমত গঠন করা। এমনই প্রত্যাশার কথা ছিল হাজিদের মুখে মুখে। জানা গেছে, মুসলিম উম্মার সবচেয়ে বড় ঐক্য ও মহাসম্মেলন ইসলামের চতুর্থ স্তম্ভ পবিত্র হজ। আল্লাহ ও তার রাসুলের সান্নিধ্য অর্জনে প্রতিবছর গোটা পৃথিবী থেকে প্রিয় নবীর দেশে হজ পালনে যান লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
সাদা পোশাকের হাজিরা দেশে থাকলেও তাদের মনের ইচ্ছে আর বাসনা পূরণে আল্লাহ ও রাসুলের কাছে নিজেদের উৎসর্গ করেছেন বহু আগে হজের নিয়তের পর থেকেই। শারীরিক ও আর্থিক এ ফরজ ইবাদত পালনে তাদের অপেক্ষা, কবে পাবেন মক্কা মদিনার দিদার। হাজিদের মুখে মুখে ছিল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বার্তা। তারা শুকরিয়া আদায় করেন আল্লাহর কাছে।
এর আগে প্রথম হজ ফ্লাইট উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষ জানান, গত বছর ১০ হাজার হাজী গেলেও এবার কমে ৮ হাজারে নেমেছে। চট্টগ্রাম থেকে মদিনায় ২টি ও মক্কায় ২০টিসহ মোট ২২টি হজ ফ্লাইটে যাবে সৌদি আরবে। পরে হাজিদের ফুল দিয়ে বরণ করেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।
এ সময় সিটি মেয়র বলেন, আল্লাহ সুস্থভাবে যে হজ আপনাদের কপালে নসিব করেছেন সেটা সুন্দরভাবে নিয়ম কানুন মেনে সমস্ত কিছু পালন করে আবারও যেন দেশে ফিরতে পারেন এটাই প্রার্থনা করি। বিমান বাংলাদেশ ইয়ারলাইন্সের পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এয়ারপোর্ট অথরিটি আছে, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে আপনাদের যেন সঠিক সেবা দিতে পারে। ভবিষ্যতেও যাতে চট্টগ্রাম থেকে আরও বেশি ফ্লাইট বৃদ্ধি করতে পারি সেই তৌফিক যেন আল্লাহ পাক আমাদের দেন সেটাই দোয়া করবেন।
এদিকে মুসলিম উম্মার মহাসম্মেলন হজে এবার বার্তা স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় জনমত গঠন করা। এমনই প্রত্যাশার কথা ছিল হাজিদের মুখে মুখে। জানা গেছে, মুসলিম উম্মার সবচেয়ে বড় ঐক্য ও মহাসম্মেলন ইসলামের চতুর্থ স্তম্ভ পবিত্র হজ। আল্লাহ ও তার রাসুলের সান্নিধ্য অর্জনে প্রতিবছর গোটা পৃথিবী থেকে প্রিয় নবীর দেশে হজ পালনে যান লাখো ধর্মপ্রাণ মুসলমান।
সাদা পোশাকের হাজিরা দেশে থাকলেও তাদের মনের ইচ্ছে আর বাসনা পূরণে আল্লাহ ও রাসুলের কাছে নিজেদের উৎসর্গ করেছেন বহু আগে হজের নিয়তের পর থেকেই। শারীরিক ও আর্থিক এ ফরজ ইবাদত পালনে তাদের অপেক্ষা, কবে পাবেন মক্কা মদিনার দিদার। হাজিদের মুখে মুখে ছিল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বার্তা। তারা শুকরিয়া আদায় করেন আল্লাহর কাছে।
এর আগে প্রথম হজ ফ্লাইট উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ বিমান কর্তৃপক্ষ জানান, গত বছর ১০ হাজার হাজী গেলেও এবার কমে ৮ হাজারে নেমেছে। চট্টগ্রাম থেকে মদিনায় ২টি ও মক্কায় ২০টিসহ মোট ২২টি হজ ফ্লাইটে যাবে সৌদি আরবে। পরে হাজিদের ফুল দিয়ে বরণ করেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।
এ সময় সিটি মেয়র বলেন, আল্লাহ সুস্থভাবে যে হজ আপনাদের কপালে নসিব করেছেন সেটা সুন্দরভাবে নিয়ম কানুন মেনে সমস্ত কিছু পালন করে আবারও যেন দেশে ফিরতে পারেন এটাই প্রার্থনা করি। বিমান বাংলাদেশ ইয়ারলাইন্সের পরিচালক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এয়ারপোর্ট অথরিটি আছে, তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে আপনাদের যেন সঠিক সেবা দিতে পারে। ভবিষ্যতেও যাতে চট্টগ্রাম থেকে আরও বেশি ফ্লাইট বৃদ্ধি করতে পারি সেই তৌফিক যেন আল্লাহ পাক আমাদের দেন সেটাই দোয়া করবেন।