চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় শুধু গণিতেই ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬০২ পরীক্ষার্থী ফেল করেছেন। গতকাল রোববার (১২ মে) প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
এদিকে চলতি বছর ১১টি বোর্ডের ১৮ লাখ ৯১ হাজার ৫৯ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ফলাফলে ১৫ লাখ ৭২ হাজার ৪৩২ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়।এর মধ্যে শুধু গণিতেই ফেল করেছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬০২ জন।
বোর্ডভিত্তিক ফলাফলে এ বছর গণিতে সবচেয়ে খারাপ ফল করেছে মাদরাসা বোর্ড। বোর্ডটিতে ১২ দশমিক ৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থীই গণিতে ফেল করেছে।
এ ছাড়া ঢাকা বোর্ডে ফেলের হার ১২ দশমিক ২৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ১২ দশমিক ০৪ শতাংশ, দিনাজপুরে ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ, ময়মনসিংহে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭ দশমিক ৬৩, বরিশালে ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং রাজশাহীতে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ শিক্ষার্থী গণিতে ফেল করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, গণিতে ফলাফল খারাপ হওয়ায় এবার জিপিএ-৫ কমেছে। গত বছর ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেলেও এবার তা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
এদিকে, প্রকাশিত ফলাফলে সন্তুষ্ট না হলে খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। এই কার্যক্রম আজ (সোমবার) থেকেই শুরু হয়েছে। চলবে ১৯ মে পর্যন্ত। অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসেই এ আবেদন করা যাবে। পরে বোর্ড তার খাতা যাচাই-বাছাই করে দেখে আবেদন নিষ্পত্তি করবেন।
এদিকে চলতি বছর ১১টি বোর্ডের ১৮ লাখ ৯১ হাজার ৫৯ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। ফলাফলে ১৫ লাখ ৭২ হাজার ৪৩২ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়।এর মধ্যে শুধু গণিতেই ফেল করেছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬০২ জন।
বোর্ডভিত্তিক ফলাফলে এ বছর গণিতে সবচেয়ে খারাপ ফল করেছে মাদরাসা বোর্ড। বোর্ডটিতে ১২ দশমিক ৬৪ শতাংশ শিক্ষার্থীই গণিতে ফেল করেছে।
এ ছাড়া ঢাকা বোর্ডে ফেলের হার ১২ দশমিক ২৮ শতাংশ, কুমিল্লায় ১২ দশমিক ০৪ শতাংশ, দিনাজপুরে ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ, ময়মনসিংহে ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭ দশমিক ৬৩, বরিশালে ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং রাজশাহীতে ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ শিক্ষার্থী গণিতে ফেল করেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, গণিতে ফলাফল খারাপ হওয়ায় এবার জিপিএ-৫ কমেছে। গত বছর ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেলেও এবার তা ছিল ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
এদিকে, প্রকাশিত ফলাফলে সন্তুষ্ট না হলে খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা। এই কার্যক্রম আজ (সোমবার) থেকেই শুরু হয়েছে। চলবে ১৯ মে পর্যন্ত। অনলাইনে মাধ্যমে ঘরে বসেই এ আবেদন করা যাবে। পরে বোর্ড তার খাতা যাচাই-বাছাই করে দেখে আবেদন নিষ্পত্তি করবেন।