গতকাল প্রকাশিত হয়েছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার ফলাফল। রোববার (১২মে) মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর এর অধীনে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার ফলাফলের পরিসংখ্যানের তথ্য অনুযায়ী বোর্ডের ৪টি স্কুলের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছে। এই ৪ বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৭ জন।
এদিকে বিদ্যালয়গুলো হলো, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার পূর্ব সুখাতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার চৌমহনী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ঘোগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
এর মধ্যে কুড়িগ্রামের একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম নাগেশ্বরী উপজেলার পূর্ব সুখাতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে এবার মোট ৫ জন শিক্ষার্থী মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার চৌমহনী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ছিল ৬ জন। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ঘোগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৪ জন।
অপরদিকে, নীলফামীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ছিলো ২ জন। এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শামছুল আলম বলেন, এসব স্কুলের বেতন বন্ধ হওয়া দরকার। প্রধান শিক্ষকরা নিজেদের মতো করে প্রতিষ্ঠান চালায়। করোনাকাল শেষ হওয়ার ৩ বছর পরেও এসে করোনার দোহাই দেয়াটা অযৌক্তিক।
এদিকে বিদ্যালয়গুলো হলো, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার পূর্ব সুখাতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার চৌমহনী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ঘোগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
এর মধ্যে কুড়িগ্রামের একটি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম নাগেশ্বরী উপজেলার পূর্ব সুখাতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টিতে এবার মোট ৫ জন শিক্ষার্থী মানবিক বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো।
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার চৌমহনী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ছিল ৬ জন। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ঘোগোয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৪ জন।
অপরদিকে, নীলফামীর ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ছিলো ২ জন। এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শামছুল আলম বলেন, এসব স্কুলের বেতন বন্ধ হওয়া দরকার। প্রধান শিক্ষকরা নিজেদের মতো করে প্রতিষ্ঠান চালায়। করোনাকাল শেষ হওয়ার ৩ বছর পরেও এসে করোনার দোহাই দেয়াটা অযৌক্তিক।