এবার নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌরসভার সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরর ও প্যানেল মেয়র-৩ সাবিয়া সুলতানা ও তার মেয়ে এবার এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক সঙ্গে পাস করেছেন। প্রকাশিত ফলাফলে মা প্যানেল মেয়র সাবিয়া সুলতানা পেয়েছেন জিপিএ-৩.৬৪ ও মেয়ে মোহিনী পেয়েছেন ৩.৫০ পয়েন্ট।
এদিকে মা অংশ নেন আসমতিয়া মাদ্রাসা হতে ও মেয়ে অংশ নেন শহরের ইসলামিয়া স্কুল থেকে। আসলে তাঁরা প্রমাণ করেছে শিক্ষার কোন বয়স নেই। উভয়কে অনেক অভিনন্দন জানিয়েছেন এলাকার মানুষ। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের এক নারী মহিলা সদস্য নুরুন্নাহার বেগম ও তার মেয়ে নাসরিন আক্তারও এক সঙ্গে এসএসসি পাস করেছেন।
তবে ৪৪ বছর বয়সে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ফলাফলে মেয়ের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন মা। মা ও মেয়ের একসঙ্গে পাস করার ঘটনা এলাকায় বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। সবাই ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার নুরুন্নাহার বেগমের প্রশংসা করছেন।
মা নুরুন্নাহার বেগম ও মেয়ে নাসরিন আক্তার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড়া ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। মা কারিগরি বিভাগ থেকে ও মেয়ে স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। নুরুন্নাহার বেগম জিপিএ ৪.৫৪ ও মেয়ে নাসরিনের জিপিএ ২.৬৭। নাসরিনের বয়স ১৮ বছর।
এদিকে নুরুন্নাহার বলেন, অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর বাড়ির লোকজন ছিলেন রক্ষণশীল। এ অবস্থায় পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারিনি। এক পর্যায়ে মেম্বার নির্বাচিত হই। এ নিয়ে দুইবার মেম্বার। সবার অনুমতি নিয়ে আবার পড়াশুনা করি। কেননা, লেখাপড়ার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করি।
এদিকে মা অংশ নেন আসমতিয়া মাদ্রাসা হতে ও মেয়ে অংশ নেন শহরের ইসলামিয়া স্কুল থেকে। আসলে তাঁরা প্রমাণ করেছে শিক্ষার কোন বয়স নেই। উভয়কে অনেক অভিনন্দন জানিয়েছেন এলাকার মানুষ। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদের এক নারী মহিলা সদস্য নুরুন্নাহার বেগম ও তার মেয়ে নাসরিন আক্তারও এক সঙ্গে এসএসসি পাস করেছেন।
তবে ৪৪ বছর বয়সে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ফলাফলে মেয়ের চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন মা। মা ও মেয়ের একসঙ্গে পাস করার ঘটনা এলাকায় বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। সবাই ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার নুরুন্নাহার বেগমের প্রশংসা করছেন।
মা নুরুন্নাহার বেগম ও মেয়ে নাসরিন আক্তার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড়া ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। মা কারিগরি বিভাগ থেকে ও মেয়ে স্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। নুরুন্নাহার বেগম জিপিএ ৪.৫৪ ও মেয়ে নাসরিনের জিপিএ ২.৬৭। নাসরিনের বয়স ১৮ বছর।
এদিকে নুরুন্নাহার বলেন, অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পর থেকে শ্বশুর বাড়ির লোকজন ছিলেন রক্ষণশীল। এ অবস্থায় পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারিনি। এক পর্যায়ে মেম্বার নির্বাচিত হই। এ নিয়ে দুইবার মেম্বার। সবার অনুমতি নিয়ে আবার পড়াশুনা করি। কেননা, লেখাপড়ার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করি।