এবার সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে নিখোঁজের একদিন পর একটি গর্ত থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার সকাল থেকে তারা নিখোঁজ ছিল। আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে এনায়েতপুর থানার জালালপুর ইউনিয়নের জালালপুর গ্রামে যমুনা নদীর পাড়ে একটি ছোট গর্ত থেকে তাদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়।
সম্পর্কে তারা একে অন্যের খালাতো ভাই। নিহতরা হলো, শাহজাদপুর উপজেলার এনায়েতপুর থানার বেলতৈল ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের রুবেল হোসেনের ছেলে আবু বক্কার (৪) ও তার খালাতো ভাই ইয়াসিন (৫)।
এদিকে নিহত আবু বক্কারের বাবা রুবেল হোসেন বলেন, ‘আমি আমার ছেলে ও আমার শ্যালিকার ছেলে তিনজন শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুরে মামা শ্বশুরের বাড়িতে বেড়াতে আসি। শনিবার সকালে আমার ছেলে ও আমার শালিকার ছেলে নদী পাড়ে বালির মধ্যে খেলা করছিল। এরপর থেকে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাদের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
সবার ধারণা ছিল তারা ডুবে গেছে। ঘটনাটি পুলিশকে অবগত করা হয়। পরবর্তীতে রোববার সকালে ছেলের সন্ধানে আমি উল্লাপাড়ায় যাই। দুপুরে আমাকে ফোন করে জানানো হয়, ছেলেকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তারা অসুস্থ। ঘটনাস্থলে এসে দেখি, নদীর পাড়ে ব্লকের ভেতরের গর্তে মরদেহ পড়ে আছে।’
এদিকে এনায়েতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যমুনা নদীর ভাঙন থেকে রক্ষায় বাধ নির্মাণের জন্য ব্লক তৈরির কাজ চলছে। দুপুরে যমুনা নদীর পাড়ে ব্লকনির্মাণ এলাকার ছোট গর্তে ওই দুই শিশুকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ছোট একটি গর্তের পানি থেকে তাদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি দুর্ঘটনা। চলাফেরার সময় পড়ে গিয়ে তাদের মৃত্যু হতে পারে। তারপরও বিষয়টির তদন্ত চলছে।’
সম্পর্কে তারা একে অন্যের খালাতো ভাই। নিহতরা হলো, শাহজাদপুর উপজেলার এনায়েতপুর থানার বেলতৈল ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের রুবেল হোসেনের ছেলে আবু বক্কার (৪) ও তার খালাতো ভাই ইয়াসিন (৫)।
এদিকে নিহত আবু বক্কারের বাবা রুবেল হোসেন বলেন, ‘আমি আমার ছেলে ও আমার শ্যালিকার ছেলে তিনজন শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুরে মামা শ্বশুরের বাড়িতে বেড়াতে আসি। শনিবার সকালে আমার ছেলে ও আমার শালিকার ছেলে নদী পাড়ে বালির মধ্যে খেলা করছিল। এরপর থেকে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাদের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
সবার ধারণা ছিল তারা ডুবে গেছে। ঘটনাটি পুলিশকে অবগত করা হয়। পরবর্তীতে রোববার সকালে ছেলের সন্ধানে আমি উল্লাপাড়ায় যাই। দুপুরে আমাকে ফোন করে জানানো হয়, ছেলেকে খুঁজে পাওয়া গেছে। তারা অসুস্থ। ঘটনাস্থলে এসে দেখি, নদীর পাড়ে ব্লকের ভেতরের গর্তে মরদেহ পড়ে আছে।’
এদিকে এনায়েতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যমুনা নদীর ভাঙন থেকে রক্ষায় বাধ নির্মাণের জন্য ব্লক তৈরির কাজ চলছে। দুপুরে যমুনা নদীর পাড়ে ব্লকনির্মাণ এলাকার ছোট গর্তে ওই দুই শিশুকে পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে ছোট একটি গর্তের পানি থেকে তাদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি দুর্ঘটনা। চলাফেরার সময় পড়ে গিয়ে তাদের মৃত্যু হতে পারে। তারপরও বিষয়টির তদন্ত চলছে।’