আজ দুপুরে লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা শহরের কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির ক্লাসরুমে এ আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। জানা যায়, দুপুরে টিফিন শুরুর সময়ে আকস্মিকভাবে ৬ষ্ঠ শ্রেণির দুটি ক্লাসরুমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এসময় ওই শ্রেণিকক্ষ দুটিতে থাকা ১০টি ফ্যান, দরজা জানালাসহ আসবাবপত্রে মুহূর্তের মধ্যে আগুন লেগে যায়।
পরে খবর পেয়ে আদিতমারী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এর আগে শ্রেণিকক্ষে আগুন দেখে বিদ্যালয় থেকে ছাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে বাহিরে বেরিয়ে আসেন।
এদিকে কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম জানান, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ দুটির সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে আদিতমারী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলাম জানান, বিষয়টি জানার পর প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করে জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।
আজ রোববার (১২ মে) দুপুরে কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের ষষ্ঠ শ্রেণির ক্লাসরুমে এ আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে। জানা যায়, দুপুরে টিফিন শুরুর সময়ে আকস্মিকভাবে ৬ষ্ঠ শ্রেণির দুটি ক্লাসরুমে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এসময় ওই শ্রেণিকক্ষ দুটিতে থাকা ১০টি ফ্যান, দরজা জানালাসহ আসবাবপত্রে মুহূর্তের মধ্যে আগুন লেগে যায়।
পরে খবর পেয়ে আদিতমারী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এর আগে শ্রেণিকক্ষে আগুন দেখে বিদ্যালয় থেকে ছাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে বাহিরে বেরিয়ে আসেন।
এদিকে কেবি বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম জানান, শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ দুটির সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এ বিষয়ে আদিতমারী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলাম জানান, বিষয়টি জানার পর প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ক্ষয়ক্ষতির তালিকা করে জমা দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।