অবশেষে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের স্কয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত মা ও বেঁচে যাওয়া শিশুর পরিচয় মিলেছে। শিশুটির নাম জাহিদ হোসেন। তার মায়ের নাম জায়েদা (৩২)। সিলেট সুনামগঞ্জ জেলার দুয়ারা উপজেলার খুশিউড়া গ্রামের বাসিন্দা মো. রমিজ উদ্দিনের মেয়ে তিনি।
এদিকে ময়মনসিংহের ভালুকা মডেল থানার ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান, ১০ মে রাতে ভালুকা স্কয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্স এবং পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের ভর্তি করে। পরদিন রাতে শিশুটির মা জায়েদা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
শিশুটিকে নিয়ে জায়েদা ভালুকা আইডিয়াল মোড় মাস্টার বাড়ি এলাকায় ভাড়া থাকতো। তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার বাংলাবাজার কুসিউড়া এলাকায়। নিহত জায়েদার ভাই রবিনকে খবর দেয়া হয়েছে। সিলেট থেকে রাতে ময়মনসিংহের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন। শিশুটিকে তার মামার কাছে সকালে বুঝিয়ে দেয়া হবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের পর, স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তবে জায়েদার স্বামীর সাথে থাকতো কি না, এবং সে রাতে কিভাবে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলো সে বিষয়ে কোন কিছু নিশ্চিত করতে পারেননি ওসি। বর্তমানে মেডিকেলেই ভর্তি রয়েছে শিশুটি। আর মায়ের মরদেহ রয়েছে মর্গে। প্রসঙ্গত, দুইদিন ধরে পরিচয়হীন ভাবে মেডিকেলে ভর্তি ছিলো শিশুটি। তার মায়ের মরদেহ পড়ে ছিলো মর্গে।
এদিকে ময়মনসিংহের ভালুকা মডেল থানার ওসি শাহ কামাল আকন্দ জানান, ১০ মে রাতে ভালুকা স্কয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্স এবং পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের ভর্তি করে। পরদিন রাতে শিশুটির মা জায়েদা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
শিশুটিকে নিয়ে জায়েদা ভালুকা আইডিয়াল মোড় মাস্টার বাড়ি এলাকায় ভাড়া থাকতো। তার গ্রামের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলার বাংলাবাজার কুসিউড়া এলাকায়। নিহত জায়েদার ভাই রবিনকে খবর দেয়া হয়েছে। সিলেট থেকে রাতে ময়মনসিংহের উদ্দেশ্য রওনা দিয়েছেন। শিশুটিকে তার মামার কাছে সকালে বুঝিয়ে দেয়া হবে। মরদেহ ময়নাতদন্তের পর, স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তবে জায়েদার স্বামীর সাথে থাকতো কি না, এবং সে রাতে কিভাবে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হলো সে বিষয়ে কোন কিছু নিশ্চিত করতে পারেননি ওসি। বর্তমানে মেডিকেলেই ভর্তি রয়েছে শিশুটি। আর মায়ের মরদেহ রয়েছে মর্গে। প্রসঙ্গত, দুইদিন ধরে পরিচয়হীন ভাবে মেডিকেলে ভর্তি ছিলো শিশুটি। তার মায়ের মরদেহ পড়ে ছিলো মর্গে।