গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড় আঘাত হেনেছে পৃথিবীতে। গতকাল শুক্রবার (১০ মে) এই সৌরঝড় আঘাত হানে। ঝড়ের কারণে ব্রিটেন ও তাসমানিয়াসহ বিভিন্ন মেরু অঞ্চল থেকে অপার্থিব সুন্দর আলোকচ্ছটা দেখা গেলেও বিদ্যুৎ ও টেলিযোগাযোগ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কাও আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার গ্রিনিচ মান সময় বিকেল ৪টায় সৌরঝড়ের প্রথম ঢেউ উৎপন্ন হয়। মূলত সূর্য থেকে প্লাজমা ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণ বিচ্ছুরিত হওয়ার ঘটনাই সৌরঝড় নামে পরিচিত, যাকে বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় করোনাল ম্যাস ইজেকশন বলা হয়।
এর আগে, ২০০৩ সালের অক্টোবরের পর পৃথিবীতে এ ধরনের ঝড় এই প্রথম। ২০০৩ সালে এ ধরনে সৌরঝড়ের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা ও সুইডেনে বিদ্যুৎ অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আসন্ন দিনগুলোতে আরও বেশ কয়েকটি করোনাল ম্যাস ইজেকশনের ঘটনা পৃথিবীকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার গ্রিনিচ মান সময় বিকেল ৪টায় সৌরঝড়ের প্রথম ঢেউ উৎপন্ন হয়। মূলত সূর্য থেকে প্লাজমা ও চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিকিরণ বিচ্ছুরিত হওয়ার ঘটনাই সৌরঝড় নামে পরিচিত, যাকে বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় করোনাল ম্যাস ইজেকশন বলা হয়।
এর আগে, ২০০৩ সালের অক্টোবরের পর পৃথিবীতে এ ধরনের ঝড় এই প্রথম। ২০০৩ সালে এ ধরনে সৌরঝড়ের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা ও সুইডেনে বিদ্যুৎ অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আসন্ন দিনগুলোতে আরও বেশ কয়েকটি করোনাল ম্যাস ইজেকশনের ঘটনা পৃথিবীকে প্রভাবিত করতে পারে।