টানা সাত মাসের বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বর্বরতা চালাচ্ছে দখলদার ইসরাইলি বাহিনী। তাদের হামলা থেকে বাদ যায়নি ধর্মীয় স্থাপনা ও ব্যক্তিত্বরা। ফিলিস্তিনের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় বলছে, এখন পর্যন্ত অন্তত ৩০০ জন ইমাম এবং ধর্মবিষয়ক ব্যক্তিকে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইকে ফিলিস্তিনের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানান, ইসরাইলি বাহিনী পাঁচশরও বেশি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। দখলদার সেনাদের হামলায় আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে আরও অসংখ্য মসজিদ।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক আল-ওমারি মসজিদও। এছাড়া দখলদার ইসরাইল হামলার শিকার হয়েছেন তাইসার ইব্রাহিম, নাজিবা আল-দালিস, আওনি ওন, ওয়ায়েল আল-জির্দ, বাসিম আল সাফাদিসহ ফিলিস্তিনের প্রসিদ্ধ আলেমরা।
এদিকে মুসলিমদের ধর্মীয় উপাসনালয়ের পাশাপাশি খ্রিস্টানদের গির্জাও ইসরাইলি বর্বরতা থেকে রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত তাদের হামলায় ঐতিহাসিক সেন্ট প্রোফাইরিসসহ অন্তত তিনটি গির্জা মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। এ ছাড়া ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কোরআন পডকাস্ট ইনস্টিটিউটও হামলার শিকার হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের ওই মুখপাত্র বলেন, ফিলিস্তিনিদের বিশ্বাসকে ভেঙে দিতে ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের ওপর ইচ্ছাকৃত হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। ধর্মীয় স্থাপনা ও ব্যক্তিত্বরা আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে সুরক্ষিত। অর্থাৎ তাদের ওপর হামলা করা মানে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করা।
এদিকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হওয়া সত্ত্বেও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইমামসহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যক্তিরা শরণার্থী শিবির ও হাসপাতালগুলোতে শান্তির বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন। তারা ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদগুলো আবারও নতুন করে খুলছেন এবং কোরআনের শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় হামলা জোরদার করেছে ইসরাইলি বাহিনী। তাদের ভয়ে এরইমধ্যে শহরটি ছেড়ে ৮০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি পালিয়ে গেছেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে ১০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা সীমান্ত শহর রাফায় আশ্রয় নেন। তবে গত সোমবার (৬ মে) রাফার পূর্বাঞ্চলে স্থল অভিযান চালানো হবে বলে সেখানকের বাসিন্দাদের সরে যেতে বলে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। তাদের এই নির্দেশনার পর এখন পর্যন্ত ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ শহরটি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাফায় হামলা করলে ইসরাইলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে বাইডেন প্রাশাসনের হুমকিকে উড়িয়ে দিয়েছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, প্রয়োজনে ইসরাইল ‘একা’ লড়াই করবে। ফিলিস্তিনের হামাসকে পরাজিত করতে যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে তারা একা লড়বে। সূত্র: মিডল ইস্ট আই
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইকে ফিলিস্তিনের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানান, ইসরাইলি বাহিনী পাঁচশরও বেশি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। দখলদার সেনাদের হামলায় আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে আরও অসংখ্য মসজিদ।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে ঐতিহাসিক আল-ওমারি মসজিদও। এছাড়া দখলদার ইসরাইল হামলার শিকার হয়েছেন তাইসার ইব্রাহিম, নাজিবা আল-দালিস, আওনি ওন, ওয়ায়েল আল-জির্দ, বাসিম আল সাফাদিসহ ফিলিস্তিনের প্রসিদ্ধ আলেমরা।
এদিকে মুসলিমদের ধর্মীয় উপাসনালয়ের পাশাপাশি খ্রিস্টানদের গির্জাও ইসরাইলি বর্বরতা থেকে রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত তাদের হামলায় ঐতিহাসিক সেন্ট প্রোফাইরিসসহ অন্তত তিনটি গির্জা মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। এ ছাড়া ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কোরআন পডকাস্ট ইনস্টিটিউটও হামলার শিকার হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের ওই মুখপাত্র বলেন, ফিলিস্তিনিদের বিশ্বাসকে ভেঙে দিতে ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের ওপর ইচ্ছাকৃত হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। ধর্মীয় স্থাপনা ও ব্যক্তিত্বরা আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে সুরক্ষিত। অর্থাৎ তাদের ওপর হামলা করা মানে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত করা।
এদিকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হওয়া সত্ত্বেও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ইমামসহ অন্যান্য ধর্মীয় ব্যক্তিরা শরণার্থী শিবির ও হাসপাতালগুলোতে শান্তির বার্তা দিয়ে যাচ্ছেন। তারা ধ্বংসপ্রাপ্ত মসজিদগুলো আবারও নতুন করে খুলছেন এবং কোরআনের শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফায় হামলা জোরদার করেছে ইসরাইলি বাহিনী। তাদের ভয়ে এরইমধ্যে শহরটি ছেড়ে ৮০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি পালিয়ে গেছেন।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে ১০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা সীমান্ত শহর রাফায় আশ্রয় নেন। তবে গত সোমবার (৬ মে) রাফার পূর্বাঞ্চলে স্থল অভিযান চালানো হবে বলে সেখানকের বাসিন্দাদের সরে যেতে বলে ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী। তাদের এই নির্দেশনার পর এখন পর্যন্ত ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ শহরটি ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাফায় হামলা করলে ইসরাইলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তবে বাইডেন প্রাশাসনের হুমকিকে উড়িয়ে দিয়েছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, প্রয়োজনে ইসরাইল ‘একা’ লড়াই করবে। ফিলিস্তিনের হামাসকে পরাজিত করতে যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে তারা একা লড়বে। সূত্র: মিডল ইস্ট আই