এবার ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হলেও তা সন্তোষজনক বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বললেন, অনেকেই উপজেলা নির্বাচনে রক্তপাত ও প্রাণহানির আশঙ্কা করেছিলেন। কিন্তু তা ঘটেনি। এমন শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের কৃতিত্ব নির্বাচন কমিশনের।
আজ শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি প্রথম ধাপে যাদের বহিষ্কার করেছে, তাদের মধ্যে ৯ জন নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপি ভোট বর্জন করলেও তাদের দলের নেতাকর্মীরা ভোটে অংশ নিয়েছে। দলে এখন কেউ কারও কথা শোনে না। উপজেলা নির্বাচন নিয়েও ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, নির্বাচন ঠেকানো ও আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি আবারও আন্দোলনের নামে দেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাস সৃষ্টির পায়তারা করছে। আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হলে দেশে থেকে দিতে হয়। কিন্তু তাদের নেতৃত্ব রিমোর্ট কন্ট্রোল লিডারশিপ। তাই তারা আন্দোলনে ব্যর্থ এবং নির্বাচনেও ব্যর্থ।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, পরাজিত হওয়ার ভয়ে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করে। তাদের দাবির কোনো নৈতিক ভিত্তি নেই। তাদের মধ্যে যতদিন সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারা ও রাজনীতির ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে না, ততদিন তারা আরও জনবিচ্ছিন্ন হবে।
আজ শুক্রবার (১০ মে) বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি প্রথম ধাপে যাদের বহিষ্কার করেছে, তাদের মধ্যে ৯ জন নির্বাচিত হয়েছে। বিএনপি ভোট বর্জন করলেও তাদের দলের নেতাকর্মীরা ভোটে অংশ নিয়েছে। দলে এখন কেউ কারও কথা শোনে না। উপজেলা নির্বাচন নিয়েও ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, নির্বাচন ঠেকানো ও আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি আবারও আন্দোলনের নামে দেশে বিশৃঙ্খলা ও সন্ত্রাস সৃষ্টির পায়তারা করছে। আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে হলে দেশে থেকে দিতে হয়। কিন্তু তাদের নেতৃত্ব রিমোর্ট কন্ট্রোল লিডারশিপ। তাই তারা আন্দোলনে ব্যর্থ এবং নির্বাচনেও ব্যর্থ।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, পরাজিত হওয়ার ভয়ে বিএনপি নির্বাচন বয়কট করে। তাদের দাবির কোনো নৈতিক ভিত্তি নেই। তাদের মধ্যে যতদিন সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারা ও রাজনীতির ইতিবাচক মনোভাব তৈরি হবে না, ততদিন তারা আরও জনবিচ্ছিন্ন হবে।