এবার চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত পাইলট আসিম জাওয়াদের তৃতীয় জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার (১০ মে) বেলা আড়াইটার দিকে মানিকগঞ্জের শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তার জানাজায় শত শত মানুষের ঢল নামে।
জানাজা শেষে পাইলট আসিম জাওয়াদ রিফাতের মরদেহ জেলা শহরের সেওতা কবরস্থানে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। এর আগে আজ দুপুর ১২টার দিকে মরদেহ বহনকারী বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে নামে।
এর কিছুক্ষণ পর হেলিকপ্টার থেকে তার মরদেহের কফিন কাঁধে করে নামিয়ে আনেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা। রিফাতের মরদেহের সঙ্গে তার বাবা ডা. আমানউল্লা, স্ত্রী অন্তরা আক্তার ও দুই সন্তান হেলিকপ্টারে আসেন। পরে নিহত পাইলটকে দেওয়া হয় গার্ড অব অনার। ছেলের মরদেহবাহী কফিন দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন মা নিলুফা খানমসহ তার স্বজনরা।
জানা গেছে, সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক শিক্ষক নিলুফা আক্তার খানম ও চিকিৎসক আমানুল্লাহর একমাত্র সন্তান ছিলেন আসিম জাওয়াদ রিফাত। একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে কান্না করতে করতে মূর্ছা যাচ্ছেন মা নিলুফা।
এদিকে নিহত জাওয়াদের বড় মামা সুরুজ খান জানান, অত্যন্ত মেধাবী ছিল জাওয়াদ। স্কুল ও কলেজজীবনে সব সময় প্রথম হয়েছে। ছোটবেলা থেকে জাওয়াদের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হয়ে পাইলটও হয়েছিল। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র অল্প সময়ের জন্য। শুক্রবার জাওয়াদের মরদেহ মানিকগঞ্জে আনা হবে বলে জানান তিনি।
জাওয়াদের খালাতো ভাই মশিউর রহমান শিমুল জানান, ২০০৮ সালে বাংলাদেশ এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমিতে (বাফা) যোগদান করে ২০১১ সালে অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন জাওয়াদ। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে আসিম চট্টগ্রাম বিমানবাহিনীর ঘাঁটি জহরুল হকের অফিসার্স আবাসিক এলাকার নীলিমাতে বসবাস করতেন।
জানাজা শেষে পাইলট আসিম জাওয়াদ রিফাতের মরদেহ জেলা শহরের সেওতা কবরস্থানে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। এর আগে আজ দুপুর ১২টার দিকে মরদেহ বহনকারী বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টার শহীদ মিরাজ-তপন স্টেডিয়ামে নামে।
এর কিছুক্ষণ পর হেলিকপ্টার থেকে তার মরদেহের কফিন কাঁধে করে নামিয়ে আনেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা। রিফাতের মরদেহের সঙ্গে তার বাবা ডা. আমানউল্লা, স্ত্রী অন্তরা আক্তার ও দুই সন্তান হেলিকপ্টারে আসেন। পরে নিহত পাইলটকে দেওয়া হয় গার্ড অব অনার। ছেলের মরদেহবাহী কফিন দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন মা নিলুফা খানমসহ তার স্বজনরা।
জানা গেছে, সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক শিক্ষক নিলুফা আক্তার খানম ও চিকিৎসক আমানুল্লাহর একমাত্র সন্তান ছিলেন আসিম জাওয়াদ রিফাত। একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে কান্না করতে করতে মূর্ছা যাচ্ছেন মা নিলুফা।
এদিকে নিহত জাওয়াদের বড় মামা সুরুজ খান জানান, অত্যন্ত মেধাবী ছিল জাওয়াদ। স্কুল ও কলেজজীবনে সব সময় প্রথম হয়েছে। ছোটবেলা থেকে জাওয়াদের স্বপ্ন ছিল পাইলট হওয়ার। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হয়ে পাইলটও হয়েছিল। কিন্তু সেটি ছিল মাত্র অল্প সময়ের জন্য। শুক্রবার জাওয়াদের মরদেহ মানিকগঞ্জে আনা হবে বলে জানান তিনি।
জাওয়াদের খালাতো ভাই মশিউর রহমান শিমুল জানান, ২০০৮ সালে বাংলাদেশ এয়ারফোর্স অ্যাকাডেমিতে (বাফা) যোগদান করে ২০১১ সালে অফিসার হিসেবে কমিশন লাভ করেন জাওয়াদ। স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে আসিম চট্টগ্রাম বিমানবাহিনীর ঘাঁটি জহরুল হকের অফিসার্স আবাসিক এলাকার নীলিমাতে বসবাস করতেন।