গতকাল কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের নিহত পাইলট আসিম জাওয়াদের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত ৯টার দিকে চট্টগ্রামে বিমান বাহিনীর জহুরুল হক ঘাঁটিতে সহকর্মীদের উপস্থিতিতে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন জানাজায় আসিম জাওয়াদের বাবা ডা. মো. আমান উল্লাহ, বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, বিমান ঘাঁটি জহুরুল হকের এয়ার অধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে এম শফিউল আজম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জানাজার পর আসিমের স্বজন ও সহকর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জের সেওতা কবরস্থানে তাকে দাফন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে, সন্ধ্যায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিমের মরদেহ বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে নেয়া হলে শোকাবত পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কর্মজীবনে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ ছিলেন বৈমানিক জাওয়াদ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় বিমান বাহিনীর বিএএফ ঘাঁটি বাশার প্যারেড গ্রাউন্ডে শোকজনিত প্যারেড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আইএসপিআর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় পতিত হয়।
এর আগে যান্ত্রিক ত্রুটিতে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। সে সময় বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে বিমানবন্দরের পাশের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে বিমানটিকে জনবিরল এলাকায় নিয়ে যান দুই পাইলট। এর ফলে অনেক বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায় স্থানীয় মানুষজন।
আইএসপিআর আরও জানায়, এ দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা দুই পাইলটের মধ্যে আসিম জাওয়াদ (৩২) নামে একজন মারা গেছেন। তিনি বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। একই দুর্ঘটনায় আহত হন পাইলট সোহান। তিনি বিমানবাহিনীর উইং কমান্ডার হিসেবে কর্মরত। মারা যাওয়া স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার গোপালপুর গ্রামের ড. আমান উল্লাহ ও নীলুফা আক্তারের ছেলে।
এদিন জানাজায় আসিম জাওয়াদের বাবা ডা. মো. আমান উল্লাহ, বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান, বিমান ঘাঁটি জহুরুল হকের এয়ার অধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে এম শফিউল আজম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জানাজার পর আসিমের স্বজন ও সহকর্মীরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জের সেওতা কবরস্থানে তাকে দাফন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর আগে, সন্ধ্যায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিমের মরদেহ বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে নেয়া হলে শোকাবত পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কর্মজীবনে সৎ ও ন্যায়পরায়ণ ছিলেন বৈমানিক জাওয়াদ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় বিমান বাহিনীর বিএএফ ঘাঁটি বাশার প্যারেড গ্রাউন্ডে শোকজনিত প্যারেড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আইএসপিআর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ১০টা ২৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম বন্দরের পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বিমানবাহিনীর ইয়াক-১৩০ প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় পতিত হয়।
এর আগে যান্ত্রিক ত্রুটিতে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। সে সময় বড় ধরনের ক্ষতি এড়াতে বিমানবন্দরের পাশের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে বিমানটিকে জনবিরল এলাকায় নিয়ে যান দুই পাইলট। এর ফলে অনেক বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায় স্থানীয় মানুষজন।
আইএসপিআর আরও জানায়, এ দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা দুই পাইলটের মধ্যে আসিম জাওয়াদ (৩২) নামে একজন মারা গেছেন। তিনি বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। একই দুর্ঘটনায় আহত হন পাইলট সোহান। তিনি বিমানবাহিনীর উইং কমান্ডার হিসেবে কর্মরত। মারা যাওয়া স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদ মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার গোপালপুর গ্রামের ড. আমান উল্লাহ ও নীলুফা আক্তারের ছেলে।