এবার ভারতের হিন্দুদের সংখ্যা ৮ শতাংশ কমেছে। বেড়েছে সংখ্যালঘু জনসংখ্যা। দেশটিতে লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন এই রিপোর্ট প্রকাশ করেছে প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক উপদেষ্টা পরিষদ। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত ভারতের জনসংখ্যার ভিত্তিতেই এই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।
এতে দেখা গেছে, ৬৫ বছরে ভারতে হিন্দুদের সংখ্যা কমে গেছে। ১৯৫০ সালে ভারতের নাগরিক ছিলেন ৮৪ শতাংশ হিন্দু। পরের ৬৫ বছরে এই চিত্রটা পালটে গেছে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৮ শতাংশ কমেছে হিন্দুর সংখ্যা।
এই ৬৫ বছরে ভারতে সব ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। ১৯৫০ সালে সেই সময়ে ভারতে ছিলেন ৯.৮৪ শতাংশ মুসলিম। মুসলিমদের সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে ৬৫ বছরে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতের জনসংখ্যার ১৪.১৫ শতাংশ মুসলিম।
শিখ জনসংখ্যা ১.২৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১.৮৫। বৃদ্ধির হার ৬.৫৮ শতাংশ। এছাড়া খ্রিষ্টান জনসংখ্যা ৫.৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে খ্রিষ্টান জনসংখ্যার হার ২.২৪ থেকে ২.৩৬ শতাংশ হয়েছে।
এই পরিসংখ্যান তুলে ধরে রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা সুরক্ষিত রয়েছে। শুধু তাই নয়, যথেষ্ট উন্নতি করেছেন তারা। এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমেছে। সেখানে ভারতে বেড়েছে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা।
এতে দেখা গেছে, ৬৫ বছরে ভারতে হিন্দুদের সংখ্যা কমে গেছে। ১৯৫০ সালে ভারতের নাগরিক ছিলেন ৮৪ শতাংশ হিন্দু। পরের ৬৫ বছরে এই চিত্রটা পালটে গেছে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ৮ শতাংশ কমেছে হিন্দুর সংখ্যা।
এই ৬৫ বছরে ভারতে সব ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। ১৯৫০ সালে সেই সময়ে ভারতে ছিলেন ৯.৮৪ শতাংশ মুসলিম। মুসলিমদের সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ বেড়েছে ৬৫ বছরে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতের জনসংখ্যার ১৪.১৫ শতাংশ মুসলিম।
শিখ জনসংখ্যা ১.২৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১.৮৫। বৃদ্ধির হার ৬.৫৮ শতাংশ। এছাড়া খ্রিষ্টান জনসংখ্যা ৫.৩৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালের পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে খ্রিষ্টান জনসংখ্যার হার ২.২৪ থেকে ২.৩৬ শতাংশ হয়েছে।
এই পরিসংখ্যান তুলে ধরে রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা সুরক্ষিত রয়েছে। শুধু তাই নয়, যথেষ্ট উন্নতি করেছেন তারা। এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমেছে। সেখানে ভারতে বেড়েছে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা।