এবার সংসদ সদস্যদের বেতন ও সরকারি বরাদ্দের তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করায় হবিগঞ্জ-৪ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের বিরুদ্ধে স্পিকারের কাছে নালিশ দিয়েছেন বিরোধী দলীয় চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু। জবাবে সুমন বলেন, সংসদ সদস্য হিসেবে বরাদ্দ পাওয়ার বিষয় আমি ফেসবুকে প্রকাশ করেই যাবো।
এর আগে গত গত ৭ মে সংসদ সদস্যরা বেতন ও সরকারি বরাদ্দ কত পান তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করায় সায়েদুল হক সুমনের বিরুদ্ধে স্পিকারের কাছে অভিযোগ করেন মুজিবুল হক চুন্নু।
এর প্রতিক্রিয়ায় সুমন বলেন, ‘চুন্নু স্বৈরাচারের দোসর। তার মুখে সমালোচনা মানায় না। এমপিরা কত বরাদ্দ পান তা জনগণের জানার অধিকার আছে। আমি সেটা প্রকাশ করেছি। এতে চুন্নু সাহেবের সমস্যা কোথায়?’
জাতীয় সংসদে মুজিবুল হক চুন্নুর বক্তব্যের জবাবে বুধবার (৮ মে) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সুমন এসব মন্তব্য করেন।
চুন্নুর সেই বক্তব্যের জবাবে সায়েদুল হক সুমন আরও বলেন, জাতীয় সংসদে চুন্নুর অবস্থান পরিষ্কার নয়। তিনি দাবি করেন বিরোধী দল, কিন্তু থাকেন সরকারি দলের ভেতরে। এখন এসেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের মুখ বন্ধ করতে।
এর আগে গত গত ৭ মে সংসদ সদস্যরা বেতন ও সরকারি বরাদ্দ কত পান তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করায় সায়েদুল হক সুমনের বিরুদ্ধে স্পিকারের কাছে অভিযোগ করেন মুজিবুল হক চুন্নু।
এর প্রতিক্রিয়ায় সুমন বলেন, ‘চুন্নু স্বৈরাচারের দোসর। তার মুখে সমালোচনা মানায় না। এমপিরা কত বরাদ্দ পান তা জনগণের জানার অধিকার আছে। আমি সেটা প্রকাশ করেছি। এতে চুন্নু সাহেবের সমস্যা কোথায়?’
জাতীয় সংসদে মুজিবুল হক চুন্নুর বক্তব্যের জবাবে বুধবার (৮ মে) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সুমন এসব মন্তব্য করেন।
চুন্নুর সেই বক্তব্যের জবাবে সায়েদুল হক সুমন আরও বলেন, জাতীয় সংসদে চুন্নুর অবস্থান পরিষ্কার নয়। তিনি দাবি করেন বিরোধী দল, কিন্তু থাকেন সরকারি দলের ভেতরে। এখন এসেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের মুখ বন্ধ করতে।